Blogger Widgets
Featured Articles
All Stories

Sunday 1 December 2013

How To Get Real Life Solution Within 4 Minutes (100% Working, It's Proven)

Posted at 04:54 |  by Md. Azharul Islam

Tuesday 26 November 2013

air conditioning repair service cape coral fl 33990

Posted at 08:26 |  by Md. Azharul Islam

Tuesday 15 January 2013



Health:

1. Drink plenty of water.
2. Eat breakfast like a king, lunch like a prince and dinner like a beggar.
3. Eat more foods that grow on trees and plants, and eat less food that is manufactured in plants.
4. Live with the 3 E’s — Energy, Enthusiasm, and Empathy.
5. Make time for prayer and reflection
6. Play more games.
7. Read more books than you did in 2012.
8. Sit in silence for at least 10 minutes each day.
9. Sleep for 7 hours.

Personality:

10. Take a 10-30 minutes walk every day —- and while you walk, smile.
11. Don’t compare your life to others’. You have no idea what their journey is all about.
12. Don’t have negative thoughts or things you cannot control. Instead invest your energy in the positive present moment.
13. Don’t over do; keep your limits.
14. Don’t take yourself so seriously; no one else does.
15. Don’t waste your precious energy on gossip.
16. Dream more while you are awake.
17. Envy is a waste of time. You already have all you need.
18. Forget issues of the past. Don’t remind your partner with his/her mistakes of the past. That will ruin your present happiness.
19. Life is too short to waste time hating anyone. Don’t hate others.
20. Make peace with your past so it won’t spoil the present.
21. No one is in charge of your happiness except you.
22. Realize that life is a school and you are here to learn. Problems are simply part of the curriculum that appear and fade away like algebra class but the lessons you learn will last a lifetime.
23. Smile and laugh more.
24. You don’t have to win every argument. Agree to disagree.

Community:

25. Call your family often.
26. Each day give something good to others.
27. Forgive everyone for everything.
28. Spend time with people over the age of 70 & under the age of 6.
29. Try to make at least three people smile each day.
30. What other people think of you is none of your business.
31. Your job won’t take care of you when you are sick. Your family and friends will. Stay in touch.

Life:

32. Do the right things.
33. Get rid of anything that isn’t useful, beautiful or joyful.
34. Forgiveness heals everything.
35. However good or bad a situation is, it will change.
36. No matter how you feel, get up, dress up and show up.
37. The best is yet to come.
38. When you awake alive in the morning, don’t take it for granted – embrace life.
39. Your inner most is always happy. So, be happy.

Last but not least:
40. Enjoy LIFE!

40 Tips for Happy & Healthy Life For Ever



Health:

1. Drink plenty of water.
2. Eat breakfast like a king, lunch like a prince and dinner like a beggar.
3. Eat more foods that grow on trees and plants, and eat less food that is manufactured in plants.
4. Live with the 3 E’s — Energy, Enthusiasm, and Empathy.
5. Make time for prayer and reflection
6. Play more games.
7. Read more books than you did in 2012.
8. Sit in silence for at least 10 minutes each day.
9. Sleep for 7 hours.

Personality:

10. Take a 10-30 minutes walk every day —- and while you walk, smile.
11. Don’t compare your life to others’. You have no idea what their journey is all about.
12. Don’t have negative thoughts or things you cannot control. Instead invest your energy in the positive present moment.
13. Don’t over do; keep your limits.
14. Don’t take yourself so seriously; no one else does.
15. Don’t waste your precious energy on gossip.
16. Dream more while you are awake.
17. Envy is a waste of time. You already have all you need.
18. Forget issues of the past. Don’t remind your partner with his/her mistakes of the past. That will ruin your present happiness.
19. Life is too short to waste time hating anyone. Don’t hate others.
20. Make peace with your past so it won’t spoil the present.
21. No one is in charge of your happiness except you.
22. Realize that life is a school and you are here to learn. Problems are simply part of the curriculum that appear and fade away like algebra class but the lessons you learn will last a lifetime.
23. Smile and laugh more.
24. You don’t have to win every argument. Agree to disagree.

Community:

25. Call your family often.
26. Each day give something good to others.
27. Forgive everyone for everything.
28. Spend time with people over the age of 70 & under the age of 6.
29. Try to make at least three people smile each day.
30. What other people think of you is none of your business.
31. Your job won’t take care of you when you are sick. Your family and friends will. Stay in touch.

Life:

32. Do the right things.
33. Get rid of anything that isn’t useful, beautiful or joyful.
34. Forgiveness heals everything.
35. However good or bad a situation is, it will change.
36. No matter how you feel, get up, dress up and show up.
37. The best is yet to come.
38. When you awake alive in the morning, don’t take it for granted – embrace life.
39. Your inner most is always happy. So, be happy.

Last but not least:
40. Enjoy LIFE!

Posted at 20:43 |  by Md. Azharul Islam

Sunday 28 October 2012

  • মোবাইল ব্যাংকিং কী?
মোবাইল ব্যাংকিং হচ্ছে শাখাবিহীন ব্যাংকিং ব্যবস্থা, যার মাধ্যমে স্বল্প খরচে দক্ষতার সঙ্গে আর্থিক সেবা
পৌঁছে যাবে ব্যাংকিং সুবিধা বঞ্চিত জনগোষ্ঠির কাছে। মোবাইল প্রযুক্তি সরঞ্জাম অর্থাৎ মোবাইল ফোনের

মাধ্যমে ব্যাংকিং ও আর্থিক সেবা (টাকা জমাদান, উত্তোলন, পণ্য বা সেবা ক্রয়ের মূল্য পরিশোধ, বিভিন্ন

ধরণের বিল পরিশোধ, বেতন/ভাতা বিতরণ, বিদেশিক আয়, সরকারি বেতন ও ভাতাদি বিতরণ,

ATM থেকে টাকা উত্তোলন) প্রদান করাই হচ্ছে মোবাইল ব্যাংকিং। মোবাইল একাউন্টের মাধ্যমে

মোবাইল ব্যাংকিং এর প্রস্তাবিত সেবাসমূহ পাওয়া যাবে।
  • মোবাইল ব্যাংকিং-এর সুবিধাসমূহঃ
মোবাইল ব্যাংকিং এর মাধ্যমে অর্থকে ইলেক্ট্রনিক অর্থে রূপান্তর এবং সর্বোপরি দারিদ্র্য দূরীকরণ সম্ভব:
* প্রকৃত অনলাইন ব্যাংকিং সেবা

* দেশব্যাপী যে কোন সময়, যে কোন স্থানে সেবার নিশ্চয়তা

* এটি সুবিধাজনক, সহজলভ্য এবং নিরাপদ

* টাকা সঞ্চয়ের অভ্যাস বাড়ানোর জন্য মোবাইল ব্যাংকিং অধিক কার্যকর

* এর মাধ্যমে দ্রুত ও কম খরচে টাকা লেনদেন এবং আধুনিক ব্যাংকিং সেবায় প্রবেশের সুযোগ সৃষ্টি হবে

* মোবাইল ব্যাংকিং অধিকতর নিরাপদ এবং প্রতারণারোধক
  • ডিবিবিএল মোবাইল ব্যাংকিং এর মাধ্যমে কী কী সেবা পাওয়া যাবে?
গ্রাহক নিবন্ধন
নগদ টাকা জমাদান

নগদ টাকা উত্তোলন

কেনাকাটার বিল পরিশোধ

ইউটিলিটি বিল পরিশোধ

বেতন/ভাতা বিতরণ

বিদেশ হতে প্রেরিত অর্থ বিতরণ

মোবাইলে তাৎক্ষণিক ব্যালেন্স রিচার্জ

তহবিল স্থানান্তর
  • কোথায় মোবাইল একাউন্ট রেজিস্ট্রেশন করবেন?
DBBL মনোনীত যে কোন এজেন্ট পয়েন্টে মোবাইল একাউন্ট রেজিষ্ট্রেশন করা যাবে। বর্তমানে
শুধু সিটিসেল এবং বাংলালিংকের মনোনীত এজেন্ট যারা DBBL এর ‘‘এজেন্ট সনদ’’ এবং

DBBL মোবাইল ব্যাংকিং ব্যানার প্রদর্শন করতে পারবে তারাই DBBL এর গ্রাহক রেজিষ্ট্রেশন

করতে পারবেন।
  • কিভাবে মোবাইল একাউন্ট রেজিস্ট্রেশন করবেন?
গ্রাহক KYC ফরম পূরণ করে জাতীয় পরিচয়পত্রের অনুলিপি ও ছবিসহ এজেন্টের কাছে জমা
দিবেন

এজেন্ট গ্রাহকের আবেদনপত্র, জাতীয় পরিচয়পত্র ও ছবি নিরীক্ষণ করবেন

এজেন্ট তার মোবাইলের নিবন্ধন মেন্যুতে যাবেন এবং গ্রাহকের মোবাইল নম্বর টাইপ করবেন

গ্রাহক IVR হতে একটি কল বা USSD Prompt Menu পাবেন এবং প্রত্যুত্তরে তার

পছন্দমত ৪ সংখ্যার একটি PIN নম্বর দিবেন (অনুগ্রহপূর্বক PIN নম্বরটি মনে রাখবেন)

অতঃপর গ্রাহকের মোবাইল একাউন্টটি চালু হবে, একাউন্ট নম্বরটি হবে গ্রাহকের

মোবাইল নম্বর যার সঙ্গে একটি Check digit যুক্ত হবে

গ্রাহক তার মোবাইল একাউন্ট নম্বর এর নিশ্চিতকরণ SMS পাবেন (অনুগ্রহপূর্বক

আপনার Check digit টি মনে রাখুন)
  • PIN কেন দরকার ?
এজেন্ট অথবা DBBL ATM থেকে টাকা উত্তোলনের সময় PIN দরকার। PIN আপনার
আর্থিক নিরাপত্তা নিশ্চিত এবং প্রতারণামূলক লেনদেন প্রতিরোধ করবে।
  • PIN কেন গোপনীয় ?
PIN মোবাইল ব্যাংকিং এর লেনদেনের মূল চাবি। শুধু সঠিক PIN এবং মোবাইল নম্বরের সমন্বয়ের
মাধ্যমেই মোবাইল একাউন্টে প্রবেশ করা সম্ভব। সিস্টেম কর্তৃক একাউন্টের মালিকের পরিচিতি নিশ্চিত

করার জন্য PIN প্রয়োজন। যেহেতু PIN নম্বরটি অন্য কেউ জানলে সংশি ষ্ট একাউন্টটি ঝুকিপূর্ণ,

সুতরাং PIN অতীব সতর্কতার সঙ্গে সংরক্ষণ করতে হবে।
  • Check digit কেন দরকার?
মোবাইল নম্বর অনেকেরই জানা থাকে। তাই Check digit জানা না থাকলে অন্য কেউ
আপনার মোবাইল একাউন্টে টাকা জমা দিতে পারবে না, এভাবেই Check digit আপনার

মোবাইল একাউন্টের গোপনীয়তা বজায় রাখতে সহযোগিতা করবে। অন্যদিকে, Check digit

ভুল একাউন্ট নম্বর প্রদানের সম্ভাবনা দূর করে আপনাকে ভুল একাউন্টে টাকা পাঠানো বা জমাদান

থেকে রক্ষা করবে।

কোন অপারেটরের মোবাইল DBBL এর একাউন্ট হিসাবে রেজিষ্ট্রেশন করা যাবে?

যে কোন মোবাইল অপারেটরের মোবাইল ব্যবহারকারী বাংলালিংক বা সিটিসেলের মনোনীত

এজেন্ট পয়েন্টে DBBL মোবাইল একাউন্ট রেজিষ্ট্রেশন করতে পারবেন। সকল মোবাইল

একাউন্ট গ্রাহকরা এজেন্টের কাছে টাকা জমা দেয়া এবং উত্তোলনের সুবিধা পাবেন। তবে

বাংলালিংক ও সিটিসেল ফোন ব্যবহারকারীগণ ব্যতিত অন্য গ্রাহকগণ কিছু স্ব-পরিচালিত সেবা

যেমন: হিসাব অনুসন্ধান, টাকা স্থানান্তর, বিল পরিশোধ, মোবাইল টপ-আপ, PIN পরিবর্তন

ইত্যাদি গ্রহণের সুযোগ পাবেন না। বাংলালিংক ও সিটিসেলের গ্রাহকগণ এজেন্ট পরিচালিত এবং

স্ব-পরিচালিত উভয় সেবাই গ্রহণের সুযোগ পাবেন।

কি ধরনের মোবাইল সেট প্রয়োজন?

যে কোন ধরনের মোবাইল সেট ব্যবহার করেই DBBL মোবাইল একাউন্টের সেবা পাওয়া

যাবে।
  • একাউন্ট খুলতে কত টাকা প্রয়োজন?
মাত্র ১০ (দশ) টাকা জমা দিয়ে একজন গ্রাহক DBBL মোবাইল একাউন্ট খুলতে পারবেন।
একাউন্ট খোলার সঙ্গে সঙ্গেই কি টাকা জমা ও উত্তোলন করা যাবে?

একাউন্ট খোলার সঙ্গে সঙ্গেই টাকা জমা দেয়া যাবে। তবে একাউন্টটি সম্পূর্ণভাবে নিবন্ধিত

হওয়ার পর টাকা তোলা যাবে। ব্যাংক কর্মকর্তা রেজিষ্ট্রেশন ফরমে (KYC) প্রদত্ত তথ্যাবলী

যাচাই করে একাউন্টটি সম্পূর্ণভাবে নিবন্ধনের জন্য অনুমোদন করবেন। সাধারনত একাউন্ট

সম্পূর্ণ নিবন্ধনের জন্য ১-২ কর্মদিবস লাগবে। সম্পূর্ণভাবে রেজিষ্ট্রেশনের পর আপনার মোবাইলে

একটি SMS পাবেন।
  • DBBL মোবাইল ব্যাংকিং কতটুকু নিরাপদ?
DBBL মোবাইল ব্যাংকিং সম্পূর্ণভাবে নিরাপদ, কারণ এতে যোগাযোগের মাধ্যম হিসেবে
USSD অথবা SMS+IVR প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়। USSD এর ক্ষেত্রে নির্দেশনা এবং

PIN, USSD এর মাধ্যমে এবং SMS+IVR এর ক্ষেত্রে নির্দেশনা, SMS এর মাধ্যমে এবং

PIN IVR কল এর মাধ্যমে প্রেরণ করা হয়। PIN লেনদেনের ক্ষেত্রে USSD এবং IVR

উভয়ই নিরাপদ।

যেহেতু মোবাইল সেট, PIN এবং Check digit আয়ত্তে নেয়া ছাড়া একাউন্ট থেকে টাকা

উত্তোলন করা যাবে না তাই গ্রাহকের টাকা সম্পূর্ণ নিরাপদ। তাছাড়া Check digit থাকায় যে

কেউ কারো মোবাইল একাউন্টে অনাকাঙ্ক্ষিত টাকা জমা করতে পারবে না। (যদিও মোবাইল

নম্বর অনেকেরই জানা)
  • টাকা উত্তোলন করবেন কোথায়?
DBBL মনোনীত যে কোন এজেন্ট (বর্তমানে শুধু সিটিসেল ও বাংলালিংক মনোনীত এজেন্ট),
DBBL ATM ও শাখা থেকে টাকা উত্তোলন করা যাবে।

কিভাবে টাকা উত্তোলন করবেন ?

গ্রাহক টাকা উত্তোলনের জন্য এজেন্টকে তার মোবাইল একাউন্ট নং ও টাকার পরিমাণ বলবেন

এজেন্ট তার মোবাইল থেকে উত্তোলন পদ্ধতি শুরু করবেন

এজেন্ট সিস্টেম হতে একটি বার্তা পাবেন এবং ফিরতি বার্তায় গ্রাহকের মোবাইল নম্বর ও টাকার

পরিমাণ দিবেন

গ্রাহক DBBL সিস্টেম হতে নিম্নলিখিত বার্তা বা IVR কল পাবেন:

‘‘আপনি আপনার মোবাইল একাউন্ট থেকে xxx টাকা উত্তোলন করতে যাচ্ছে।

আপনি যদি লেনদেনটি সম্পন্ন করতে চান তাহলে আপনার ৪ সংখ্যার PIN নম্বরটি প্রদান

করুন’’

গ্রাহক PIN নম্বরটি টাইপ করবেন

সিস্টেম, গ্রাহকের একাউন্ট হতে সমপরিমাণ টাকা ডেবিট করবে

এজেন্ট গ্রাহককে টাকা প্রদান করবেন
  • কোথায় টাকা জমা দিবেন ?
DBBL মনোনীত যে কোন এজেন্ট (বর্তমানে শুধু সিটিসেল ও বাংলালিংক মনোনীত এজেন্ট) ও
DBBL শাখায় টাকা জমা দেয়া যাবে ।
  • কিভাবে টাকা জমা দিবেন ?
গ্রাহক এজেন্টের নিকট টাকা জমা দিবেন
এজেন্ট তার মোবাইল থেকে জমাদান পদ্ধতি শুরু করবেন

এজেন্ট সিস্টেম হতে একটি বার্তা পাবেন এবং ফিরতি বার্তায় গ্রাহকের মোবাইল নম্বর ও টাকার

পরিমাণ দিবেন

এজেন্ট তার PIN নম্বর দিবেন

সিস্টেম, গ্রাহকের একাউন্টে সমপরিমাণ টাকা ক্রেডিট করবে

এজেন্ট গ্রাহককে টাকা জমাদানের রশিদ দিবেন

সিস্টেম গ্রাহকের মোবাইলে একটি নিশ্চিতকরণ SMS পাঠাবে

নিরাপত্তা নিশ্চিত ও সঠিক লেনদেন করার জন্য গ্রাহক SMS প্রেরকের নম্বর এবং টাকার

পরিমাণ নিরীক্ষা করবেন। গ্রাহকরা ১৬২১৬ নম্বর হতে SMS পাবেন
  • লেনদেনের সীমা কত?
এজেন্টের কাছে সবসময় পর্যাপ্ত অর্থ নাও থাকতে পারে। আমরা প্রত্যেক এজেন্ট পয়েন্ট থেকে
যত বেশি সম্ভব গ্রাহককে সেবা দিতে চাই। অন্যদিকে, আমাদের যে কোন ধরণের প্রতারণামূলক

ক্ষতি প্রতিরোধ করতে হবে। এই বিষয়গুলো বিবেচনায় নিয়ে লেনদেনের পরিমাণ এবং সংখ্যা

নির্ধারণ করা হয়েছে। বর্তমানে নিন্মোক্ত পরিমাণ এবং সংখ্যা অনুযায়ী গ্রাহকগণ লেনদেন করতে

পারবেন:

দৈনিক জমা = সর্বোচ্চ ৫ বার

দৈনিক উত্তোলন = সর্বোচ্চ ৫ বার

প্রত্যেক লেনদেনের (জমা/উত্তোলন) পরিমাণ = টাকা ৫০০০/-

প্রতি মাসে জমা = সর্বোচ্চ ২০ বার

প্রতি মাসে উত্তোলন = সর্বোচ্চ ২০ বার
  • কিভাবে আপনার একাউন্টের ব্যালেন্স জানবেন?
গ্রাহক তার মোবাইল থেকে ব্যালেন্স জানার প্রক্রিয়াটি শুরু করবেন
গ্রাহক DBBL সিস্টেম হতে নিন্মলিখিত বার্তা বা IVR কল পাবেন

‘‘একাউন্ট ব্যালেন্স জানতে চাইলে আপনার ৪ সংখ্যার PIN নম্বরটি টাইপ করুন অথবা

Cancel বাটন চেপে অনুরোধটি বাতিল করুন’’

গ্রাহক তার PIN নম্বরটি টাইপ করবেন

DBBL System গ্রাহকের মোবাইলে ব্যালেন্সের পরিমাণ পাঠাবে
  • কিভাবে PIN পরিবর্তন করবেন?
গ্রাহক তার মোবাইল থেকে PIN পরিবর্তন প্রক্রিয়াটি শুরু করবেন
গ্রাহক DBBL সিস্টেম হতে নিন্মলিখিত বার্তা বা IVR কল পাবেন

‘‘PIN পরিবর্তন করতে চাইলে আপনি আপনার ৪ সংখ্যার বর্তমান PIN টি প্রদান করুন

অথবা Cancel বাটন চেপে অনুরোধটি বাতিল করুন’’

গ্রাহক তার বর্তমান PIN টি প্রদান করবেন

DBBL System একটি নতুন ৪ সংখ্যার PIN চাইবে

গ্রাহক তার নতুন PIN টাইপ করবেন

PIN টি পরিবর্তিত হবে।
  • বেতন/ভাতা বিতরণ কী?
এ পদ্ধতিতে বৃহৎ ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানগুলো স্বল্প সময়ে ঝামেলাবিহীনভাবে তাদের কর্মকর্তা/কর্মচারীদের
বেতন এবং সরকার বিভিন্ন ধরনের ভাতা যেমন মুক্তিযোদ্ধা ভাতা, বিধবা ভাতা, বয়স্ক ভাতা ইত্যাদি

বিতরণ করতে পারবেন।
  • কিভাবে এটি কাজ করে?
ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান/সরকারি অফিস মাসিক বেতন/ভাতা ও মোবাইল একাউন্ট নম্বর সম্বলিত
একটি তালিকা ডাচ্-বাংলা ব্যাংকে পাঠাবেন

ডাচ্-বাংলা ব্যাংক স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতিতে ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান/সরকারি অফিসের একাউন্ট হতে

নির্দিষ্ট পরিমাণ টাকা ডেবিট করে সমপরিমাণ টাকা প্রত্যেকের ব্যক্তিগত একাউন্টে ক্রেডিট

করবে

কর্মকর্তা/কর্মচারী এবং সুবিধাভোগী ব্যক্তি তার নিজ মোবাইলে এ লেনদেন সম্পর্কিত একটি

বার্তা পাবেন

কর্মকর্তা/কর্মচারী এবং সুবিধাভোগী ব্যক্তি যেকোন এজেন্ট অথবা DBBL ATM থেকে টাকা

উত্তোলন করতে পারবেন

ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান/সরকারের সুবিধাসমূহ কী কী?

সময় সাশ্রয়

অর্থ সাশ্রয়

অতিরিক্ত জনবলের প্রয়োজন নেই

ভুল হবার সম্ভাবনা খুবই কম

নিশ্চিত তাৎক্ষণিক সেবা

কর্মকর্তা/কর্মচারী ও ভাতা প্রাপ্তদের সুবিধাসমূহ কী কী?

একাউন্টে তাৎক্ষণিক টাকা জমা

ঝামেলাবিহীন বেতন/ভাতা সংগ্রহ

ব্যাংকে গিয়ে লাইনে দাঁড়ানোর প্রয়োজন নেই

যেকোন এজেন্ট অথবা DBBL ATM অথবা শাখা থেকে টাকা উত্তোলন করা যাবে

কিভাবে মোবাইল একাউন্টে বৈদেশিক রেমিট্যান্স পাঠানো যাবে?

বিদেশে অবস্থিত এক্সচেঞ্জ হাউসগুলো সুবিধাভোগীর মোবাইল একাউন্টের বিপরীতে রেমিট্যান্স

গ্রহণ করবে।

এক্সচেঞ্জ হাউসগুলো মোবাইল একাউন্ট নম্বর ও টাকার পরিমাণ সম্বলিত একটি তালিকা

ডাচ্-বাংলা ব্যাংকে পাঠাবে

ডাচ্-বাংলা ব্যাংক কেন্দ্রীয়ভাবে প্রত্যেক একাউন্টে নির্দিষ্ট পরিমাণ টাকা জমা করে দেবে

সুবিধাভোগী ব্যক্তি তার নিজ মোবাইলে এই লেনদেন সম্পর্কিত একটি বার্তা পাবেন

সুবিধাভোগী ব্যক্তি যে কোন এজেন্ট অথবা ATM অথবা DBBL শাখা থেকে টাকা উত্তোলন

করতে পারবেন

ফি এবং সার্ভিস চার্জ

রেজিস্ট্রেশন ফি : ফ্রি

টাকা জমাদান : জমাকৃত টাকার ১% অথবা ৫ টাকা, যেটি অধিকতর

টাকা উত্তোলন : উত্তোলনকৃত টাকার ২% অথবা ১০ টাকা, যেটি অধিকতর

মার্চেন্ট বিল পরিশোধ : গ্রাহকের জন্য ফ্রি

মোবাইল টপ-আপ : গ্রাহকের জন্য ফ্রি

বেতন বিতরণ : ফ্রি

ভাতা বিতরণ : ফ্রি

রেমিট্যান্স প্রদান : ফ্রি

| ব্যাংক এবং ব্যাংকিং দুটো্ই এখন হাতের মুঠোয় | বিশ্বাস না করলে দেখে নিন ।

  • মোবাইল ব্যাংকিং কী?
মোবাইল ব্যাংকিং হচ্ছে শাখাবিহীন ব্যাংকিং ব্যবস্থা, যার মাধ্যমে স্বল্প খরচে দক্ষতার সঙ্গে আর্থিক সেবা
পৌঁছে যাবে ব্যাংকিং সুবিধা বঞ্চিত জনগোষ্ঠির কাছে। মোবাইল প্রযুক্তি সরঞ্জাম অর্থাৎ মোবাইল ফোনের

মাধ্যমে ব্যাংকিং ও আর্থিক সেবা (টাকা জমাদান, উত্তোলন, পণ্য বা সেবা ক্রয়ের মূল্য পরিশোধ, বিভিন্ন

ধরণের বিল পরিশোধ, বেতন/ভাতা বিতরণ, বিদেশিক আয়, সরকারি বেতন ও ভাতাদি বিতরণ,

ATM থেকে টাকা উত্তোলন) প্রদান করাই হচ্ছে মোবাইল ব্যাংকিং। মোবাইল একাউন্টের মাধ্যমে

মোবাইল ব্যাংকিং এর প্রস্তাবিত সেবাসমূহ পাওয়া যাবে।
  • মোবাইল ব্যাংকিং-এর সুবিধাসমূহঃ
মোবাইল ব্যাংকিং এর মাধ্যমে অর্থকে ইলেক্ট্রনিক অর্থে রূপান্তর এবং সর্বোপরি দারিদ্র্য দূরীকরণ সম্ভব:
* প্রকৃত অনলাইন ব্যাংকিং সেবা

* দেশব্যাপী যে কোন সময়, যে কোন স্থানে সেবার নিশ্চয়তা

* এটি সুবিধাজনক, সহজলভ্য এবং নিরাপদ

* টাকা সঞ্চয়ের অভ্যাস বাড়ানোর জন্য মোবাইল ব্যাংকিং অধিক কার্যকর

* এর মাধ্যমে দ্রুত ও কম খরচে টাকা লেনদেন এবং আধুনিক ব্যাংকিং সেবায় প্রবেশের সুযোগ সৃষ্টি হবে

* মোবাইল ব্যাংকিং অধিকতর নিরাপদ এবং প্রতারণারোধক
  • ডিবিবিএল মোবাইল ব্যাংকিং এর মাধ্যমে কী কী সেবা পাওয়া যাবে?
গ্রাহক নিবন্ধন
নগদ টাকা জমাদান

নগদ টাকা উত্তোলন

কেনাকাটার বিল পরিশোধ

ইউটিলিটি বিল পরিশোধ

বেতন/ভাতা বিতরণ

বিদেশ হতে প্রেরিত অর্থ বিতরণ

মোবাইলে তাৎক্ষণিক ব্যালেন্স রিচার্জ

তহবিল স্থানান্তর
  • কোথায় মোবাইল একাউন্ট রেজিস্ট্রেশন করবেন?
DBBL মনোনীত যে কোন এজেন্ট পয়েন্টে মোবাইল একাউন্ট রেজিষ্ট্রেশন করা যাবে। বর্তমানে
শুধু সিটিসেল এবং বাংলালিংকের মনোনীত এজেন্ট যারা DBBL এর ‘‘এজেন্ট সনদ’’ এবং

DBBL মোবাইল ব্যাংকিং ব্যানার প্রদর্শন করতে পারবে তারাই DBBL এর গ্রাহক রেজিষ্ট্রেশন

করতে পারবেন।
  • কিভাবে মোবাইল একাউন্ট রেজিস্ট্রেশন করবেন?
গ্রাহক KYC ফরম পূরণ করে জাতীয় পরিচয়পত্রের অনুলিপি ও ছবিসহ এজেন্টের কাছে জমা
দিবেন

এজেন্ট গ্রাহকের আবেদনপত্র, জাতীয় পরিচয়পত্র ও ছবি নিরীক্ষণ করবেন

এজেন্ট তার মোবাইলের নিবন্ধন মেন্যুতে যাবেন এবং গ্রাহকের মোবাইল নম্বর টাইপ করবেন

গ্রাহক IVR হতে একটি কল বা USSD Prompt Menu পাবেন এবং প্রত্যুত্তরে তার

পছন্দমত ৪ সংখ্যার একটি PIN নম্বর দিবেন (অনুগ্রহপূর্বক PIN নম্বরটি মনে রাখবেন)

অতঃপর গ্রাহকের মোবাইল একাউন্টটি চালু হবে, একাউন্ট নম্বরটি হবে গ্রাহকের

মোবাইল নম্বর যার সঙ্গে একটি Check digit যুক্ত হবে

গ্রাহক তার মোবাইল একাউন্ট নম্বর এর নিশ্চিতকরণ SMS পাবেন (অনুগ্রহপূর্বক

আপনার Check digit টি মনে রাখুন)
  • PIN কেন দরকার ?
এজেন্ট অথবা DBBL ATM থেকে টাকা উত্তোলনের সময় PIN দরকার। PIN আপনার
আর্থিক নিরাপত্তা নিশ্চিত এবং প্রতারণামূলক লেনদেন প্রতিরোধ করবে।
  • PIN কেন গোপনীয় ?
PIN মোবাইল ব্যাংকিং এর লেনদেনের মূল চাবি। শুধু সঠিক PIN এবং মোবাইল নম্বরের সমন্বয়ের
মাধ্যমেই মোবাইল একাউন্টে প্রবেশ করা সম্ভব। সিস্টেম কর্তৃক একাউন্টের মালিকের পরিচিতি নিশ্চিত

করার জন্য PIN প্রয়োজন। যেহেতু PIN নম্বরটি অন্য কেউ জানলে সংশি ষ্ট একাউন্টটি ঝুকিপূর্ণ,

সুতরাং PIN অতীব সতর্কতার সঙ্গে সংরক্ষণ করতে হবে।
  • Check digit কেন দরকার?
মোবাইল নম্বর অনেকেরই জানা থাকে। তাই Check digit জানা না থাকলে অন্য কেউ
আপনার মোবাইল একাউন্টে টাকা জমা দিতে পারবে না, এভাবেই Check digit আপনার

মোবাইল একাউন্টের গোপনীয়তা বজায় রাখতে সহযোগিতা করবে। অন্যদিকে, Check digit

ভুল একাউন্ট নম্বর প্রদানের সম্ভাবনা দূর করে আপনাকে ভুল একাউন্টে টাকা পাঠানো বা জমাদান

থেকে রক্ষা করবে।

কোন অপারেটরের মোবাইল DBBL এর একাউন্ট হিসাবে রেজিষ্ট্রেশন করা যাবে?

যে কোন মোবাইল অপারেটরের মোবাইল ব্যবহারকারী বাংলালিংক বা সিটিসেলের মনোনীত

এজেন্ট পয়েন্টে DBBL মোবাইল একাউন্ট রেজিষ্ট্রেশন করতে পারবেন। সকল মোবাইল

একাউন্ট গ্রাহকরা এজেন্টের কাছে টাকা জমা দেয়া এবং উত্তোলনের সুবিধা পাবেন। তবে

বাংলালিংক ও সিটিসেল ফোন ব্যবহারকারীগণ ব্যতিত অন্য গ্রাহকগণ কিছু স্ব-পরিচালিত সেবা

যেমন: হিসাব অনুসন্ধান, টাকা স্থানান্তর, বিল পরিশোধ, মোবাইল টপ-আপ, PIN পরিবর্তন

ইত্যাদি গ্রহণের সুযোগ পাবেন না। বাংলালিংক ও সিটিসেলের গ্রাহকগণ এজেন্ট পরিচালিত এবং

স্ব-পরিচালিত উভয় সেবাই গ্রহণের সুযোগ পাবেন।

কি ধরনের মোবাইল সেট প্রয়োজন?

যে কোন ধরনের মোবাইল সেট ব্যবহার করেই DBBL মোবাইল একাউন্টের সেবা পাওয়া

যাবে।
  • একাউন্ট খুলতে কত টাকা প্রয়োজন?
মাত্র ১০ (দশ) টাকা জমা দিয়ে একজন গ্রাহক DBBL মোবাইল একাউন্ট খুলতে পারবেন।
একাউন্ট খোলার সঙ্গে সঙ্গেই কি টাকা জমা ও উত্তোলন করা যাবে?

একাউন্ট খোলার সঙ্গে সঙ্গেই টাকা জমা দেয়া যাবে। তবে একাউন্টটি সম্পূর্ণভাবে নিবন্ধিত

হওয়ার পর টাকা তোলা যাবে। ব্যাংক কর্মকর্তা রেজিষ্ট্রেশন ফরমে (KYC) প্রদত্ত তথ্যাবলী

যাচাই করে একাউন্টটি সম্পূর্ণভাবে নিবন্ধনের জন্য অনুমোদন করবেন। সাধারনত একাউন্ট

সম্পূর্ণ নিবন্ধনের জন্য ১-২ কর্মদিবস লাগবে। সম্পূর্ণভাবে রেজিষ্ট্রেশনের পর আপনার মোবাইলে

একটি SMS পাবেন।
  • DBBL মোবাইল ব্যাংকিং কতটুকু নিরাপদ?
DBBL মোবাইল ব্যাংকিং সম্পূর্ণভাবে নিরাপদ, কারণ এতে যোগাযোগের মাধ্যম হিসেবে
USSD অথবা SMS+IVR প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়। USSD এর ক্ষেত্রে নির্দেশনা এবং

PIN, USSD এর মাধ্যমে এবং SMS+IVR এর ক্ষেত্রে নির্দেশনা, SMS এর মাধ্যমে এবং

PIN IVR কল এর মাধ্যমে প্রেরণ করা হয়। PIN লেনদেনের ক্ষেত্রে USSD এবং IVR

উভয়ই নিরাপদ।

যেহেতু মোবাইল সেট, PIN এবং Check digit আয়ত্তে নেয়া ছাড়া একাউন্ট থেকে টাকা

উত্তোলন করা যাবে না তাই গ্রাহকের টাকা সম্পূর্ণ নিরাপদ। তাছাড়া Check digit থাকায় যে

কেউ কারো মোবাইল একাউন্টে অনাকাঙ্ক্ষিত টাকা জমা করতে পারবে না। (যদিও মোবাইল

নম্বর অনেকেরই জানা)
  • টাকা উত্তোলন করবেন কোথায়?
DBBL মনোনীত যে কোন এজেন্ট (বর্তমানে শুধু সিটিসেল ও বাংলালিংক মনোনীত এজেন্ট),
DBBL ATM ও শাখা থেকে টাকা উত্তোলন করা যাবে।

কিভাবে টাকা উত্তোলন করবেন ?

গ্রাহক টাকা উত্তোলনের জন্য এজেন্টকে তার মোবাইল একাউন্ট নং ও টাকার পরিমাণ বলবেন

এজেন্ট তার মোবাইল থেকে উত্তোলন পদ্ধতি শুরু করবেন

এজেন্ট সিস্টেম হতে একটি বার্তা পাবেন এবং ফিরতি বার্তায় গ্রাহকের মোবাইল নম্বর ও টাকার

পরিমাণ দিবেন

গ্রাহক DBBL সিস্টেম হতে নিম্নলিখিত বার্তা বা IVR কল পাবেন:

‘‘আপনি আপনার মোবাইল একাউন্ট থেকে xxx টাকা উত্তোলন করতে যাচ্ছে।

আপনি যদি লেনদেনটি সম্পন্ন করতে চান তাহলে আপনার ৪ সংখ্যার PIN নম্বরটি প্রদান

করুন’’

গ্রাহক PIN নম্বরটি টাইপ করবেন

সিস্টেম, গ্রাহকের একাউন্ট হতে সমপরিমাণ টাকা ডেবিট করবে

এজেন্ট গ্রাহককে টাকা প্রদান করবেন
  • কোথায় টাকা জমা দিবেন ?
DBBL মনোনীত যে কোন এজেন্ট (বর্তমানে শুধু সিটিসেল ও বাংলালিংক মনোনীত এজেন্ট) ও
DBBL শাখায় টাকা জমা দেয়া যাবে ।
  • কিভাবে টাকা জমা দিবেন ?
গ্রাহক এজেন্টের নিকট টাকা জমা দিবেন
এজেন্ট তার মোবাইল থেকে জমাদান পদ্ধতি শুরু করবেন

এজেন্ট সিস্টেম হতে একটি বার্তা পাবেন এবং ফিরতি বার্তায় গ্রাহকের মোবাইল নম্বর ও টাকার

পরিমাণ দিবেন

এজেন্ট তার PIN নম্বর দিবেন

সিস্টেম, গ্রাহকের একাউন্টে সমপরিমাণ টাকা ক্রেডিট করবে

এজেন্ট গ্রাহককে টাকা জমাদানের রশিদ দিবেন

সিস্টেম গ্রাহকের মোবাইলে একটি নিশ্চিতকরণ SMS পাঠাবে

নিরাপত্তা নিশ্চিত ও সঠিক লেনদেন করার জন্য গ্রাহক SMS প্রেরকের নম্বর এবং টাকার

পরিমাণ নিরীক্ষা করবেন। গ্রাহকরা ১৬২১৬ নম্বর হতে SMS পাবেন
  • লেনদেনের সীমা কত?
এজেন্টের কাছে সবসময় পর্যাপ্ত অর্থ নাও থাকতে পারে। আমরা প্রত্যেক এজেন্ট পয়েন্ট থেকে
যত বেশি সম্ভব গ্রাহককে সেবা দিতে চাই। অন্যদিকে, আমাদের যে কোন ধরণের প্রতারণামূলক

ক্ষতি প্রতিরোধ করতে হবে। এই বিষয়গুলো বিবেচনায় নিয়ে লেনদেনের পরিমাণ এবং সংখ্যা

নির্ধারণ করা হয়েছে। বর্তমানে নিন্মোক্ত পরিমাণ এবং সংখ্যা অনুযায়ী গ্রাহকগণ লেনদেন করতে

পারবেন:

দৈনিক জমা = সর্বোচ্চ ৫ বার

দৈনিক উত্তোলন = সর্বোচ্চ ৫ বার

প্রত্যেক লেনদেনের (জমা/উত্তোলন) পরিমাণ = টাকা ৫০০০/-

প্রতি মাসে জমা = সর্বোচ্চ ২০ বার

প্রতি মাসে উত্তোলন = সর্বোচ্চ ২০ বার
  • কিভাবে আপনার একাউন্টের ব্যালেন্স জানবেন?
গ্রাহক তার মোবাইল থেকে ব্যালেন্স জানার প্রক্রিয়াটি শুরু করবেন
গ্রাহক DBBL সিস্টেম হতে নিন্মলিখিত বার্তা বা IVR কল পাবেন

‘‘একাউন্ট ব্যালেন্স জানতে চাইলে আপনার ৪ সংখ্যার PIN নম্বরটি টাইপ করুন অথবা

Cancel বাটন চেপে অনুরোধটি বাতিল করুন’’

গ্রাহক তার PIN নম্বরটি টাইপ করবেন

DBBL System গ্রাহকের মোবাইলে ব্যালেন্সের পরিমাণ পাঠাবে
  • কিভাবে PIN পরিবর্তন করবেন?
গ্রাহক তার মোবাইল থেকে PIN পরিবর্তন প্রক্রিয়াটি শুরু করবেন
গ্রাহক DBBL সিস্টেম হতে নিন্মলিখিত বার্তা বা IVR কল পাবেন

‘‘PIN পরিবর্তন করতে চাইলে আপনি আপনার ৪ সংখ্যার বর্তমান PIN টি প্রদান করুন

অথবা Cancel বাটন চেপে অনুরোধটি বাতিল করুন’’

গ্রাহক তার বর্তমান PIN টি প্রদান করবেন

DBBL System একটি নতুন ৪ সংখ্যার PIN চাইবে

গ্রাহক তার নতুন PIN টাইপ করবেন

PIN টি পরিবর্তিত হবে।
  • বেতন/ভাতা বিতরণ কী?
এ পদ্ধতিতে বৃহৎ ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানগুলো স্বল্প সময়ে ঝামেলাবিহীনভাবে তাদের কর্মকর্তা/কর্মচারীদের
বেতন এবং সরকার বিভিন্ন ধরনের ভাতা যেমন মুক্তিযোদ্ধা ভাতা, বিধবা ভাতা, বয়স্ক ভাতা ইত্যাদি

বিতরণ করতে পারবেন।
  • কিভাবে এটি কাজ করে?
ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান/সরকারি অফিস মাসিক বেতন/ভাতা ও মোবাইল একাউন্ট নম্বর সম্বলিত
একটি তালিকা ডাচ্-বাংলা ব্যাংকে পাঠাবেন

ডাচ্-বাংলা ব্যাংক স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতিতে ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান/সরকারি অফিসের একাউন্ট হতে

নির্দিষ্ট পরিমাণ টাকা ডেবিট করে সমপরিমাণ টাকা প্রত্যেকের ব্যক্তিগত একাউন্টে ক্রেডিট

করবে

কর্মকর্তা/কর্মচারী এবং সুবিধাভোগী ব্যক্তি তার নিজ মোবাইলে এ লেনদেন সম্পর্কিত একটি

বার্তা পাবেন

কর্মকর্তা/কর্মচারী এবং সুবিধাভোগী ব্যক্তি যেকোন এজেন্ট অথবা DBBL ATM থেকে টাকা

উত্তোলন করতে পারবেন

ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান/সরকারের সুবিধাসমূহ কী কী?

সময় সাশ্রয়

অর্থ সাশ্রয়

অতিরিক্ত জনবলের প্রয়োজন নেই

ভুল হবার সম্ভাবনা খুবই কম

নিশ্চিত তাৎক্ষণিক সেবা

কর্মকর্তা/কর্মচারী ও ভাতা প্রাপ্তদের সুবিধাসমূহ কী কী?

একাউন্টে তাৎক্ষণিক টাকা জমা

ঝামেলাবিহীন বেতন/ভাতা সংগ্রহ

ব্যাংকে গিয়ে লাইনে দাঁড়ানোর প্রয়োজন নেই

যেকোন এজেন্ট অথবা DBBL ATM অথবা শাখা থেকে টাকা উত্তোলন করা যাবে

কিভাবে মোবাইল একাউন্টে বৈদেশিক রেমিট্যান্স পাঠানো যাবে?

বিদেশে অবস্থিত এক্সচেঞ্জ হাউসগুলো সুবিধাভোগীর মোবাইল একাউন্টের বিপরীতে রেমিট্যান্স

গ্রহণ করবে।

এক্সচেঞ্জ হাউসগুলো মোবাইল একাউন্ট নম্বর ও টাকার পরিমাণ সম্বলিত একটি তালিকা

ডাচ্-বাংলা ব্যাংকে পাঠাবে

ডাচ্-বাংলা ব্যাংক কেন্দ্রীয়ভাবে প্রত্যেক একাউন্টে নির্দিষ্ট পরিমাণ টাকা জমা করে দেবে

সুবিধাভোগী ব্যক্তি তার নিজ মোবাইলে এই লেনদেন সম্পর্কিত একটি বার্তা পাবেন

সুবিধাভোগী ব্যক্তি যে কোন এজেন্ট অথবা ATM অথবা DBBL শাখা থেকে টাকা উত্তোলন

করতে পারবেন

ফি এবং সার্ভিস চার্জ

রেজিস্ট্রেশন ফি : ফ্রি

টাকা জমাদান : জমাকৃত টাকার ১% অথবা ৫ টাকা, যেটি অধিকতর

টাকা উত্তোলন : উত্তোলনকৃত টাকার ২% অথবা ১০ টাকা, যেটি অধিকতর

মার্চেন্ট বিল পরিশোধ : গ্রাহকের জন্য ফ্রি

মোবাইল টপ-আপ : গ্রাহকের জন্য ফ্রি

বেতন বিতরণ : ফ্রি

ভাতা বিতরণ : ফ্রি

রেমিট্যান্স প্রদান : ফ্রি

Posted at 10:44 |  by Md. Azharul Islam

Monday 22 October 2012

নট ফ্রম ঘানা, বাংলাদেশেরই জনপ্রিয় নায়ক অনন্ত যিনি নিজে খান বাংলাদেশের খাবার। যিনি মনে করেন, বাংলা সিনেমাকে ইউটার্ন করিয়ে দিয়েছেন তিনি নিজে। তাঁর হাই বাজেট সিনেমার কারণেই আজকের তরুণ-তরুণীরা সিনেমা হলে যাওয়া শুরু করেছে। তাঁর সিনেমার টিকিট পাওয়াও দুষ্কর। ঈদ উপলক্ষে সেই অ্যাকশন হিরো এবার এসেছেন Rosh+Alo'য়। কথা বলেছেন নানা বিষয়ে। সঙ্গে ছিলেন Simu Naser।

পত্রিকায় দেখেছিলাম, আপনি হেলিকপ্টারে করে শ্বশুরবাড়ি গিয়েছিলেন সিরাজগঞ্জে। এত কিছু থাকতে হেলিকপ্টার কেন? মানুষকে ভড়কে দিতে না কি?
অনন্ত: হা হা হা। হেলিকপ্টারে করে বিয়ে করতে যাওয়া এইটা কিন্তু নতুন নয়। মানুষ এক্সসেপশনাল কিছু করতে চায়। আর আমরা যারা হিরো, তারা অনেকের কাছেই স্বপ্নের মতো, স্বপ্নের মানুষ। স্বপ্নের মানুষ স্বপ্নের মতোই কাজ-কারবার করবে, এটাই তারা চায়। তাদের সেই ফিলিংসটা দিতেই হেলিকপ্টারে করে বিয়ে করতে গিয়েছিলাম।

আপনার কোনটা প্রিয়। গ্রীষ্ম নাকি বর্ষা?
অনন্ত: গ্রীষ্মে গরম আর বর্ষায় বৃষ্টি। দুইটাই ঝামেলার। বাট বর্ষাকে বিয়ের পর এখন বর্ষাকেই বেশি ভালো লাগে।
আপনার গায়ের রং তো অনেক সুন্দর। এত পরিশ্রম করে এটা মেইনটেন করেন কীভাবে? কী কী ব্যবহার করেন?
অনন্ত: যখন অভিনয় করতাম না, তখন ভোর ছয়টায় উঠে সংসদ ভবনে দৌড়াতাম। এখন সাতটায় ঘুম থেকে উঠি। আমার নিজেরই জিম আছে অনেক আগে থেকে। সেখানে জিম করি। সামনের ছবিতে দর্শকেরা আমাকে সিক্স প্যাক হিসেবে দেখতে পাবে। এ জন্য খাওয়া-দাওয়াও কন্ট্রোল করছি। সকালে চারটা ডিম খাই। কুসুম ফেলে দিয়ে শুধু সাদা অংশটা। তারপর হালকা গরম লেবুপানিতে অল্প মধু দিয়ে খাই। দুপুরে ভেজিটেবল স্যুপ আর সালাদ। আর রাতে ফলের রস, কখনো কখনো চিকেন গ্রিল খাই।

টেলিভিশনে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে আপনার ‘আর ইউ ফ্রম গানা?’ তো এখন লোকের মুখে মুখে। এই বিষয়ে কিছু বলবেন?
অনন্ত: আমি একজন এডুকেটেড লোক। আন-এডুকেটেড নই। আসলে আমরা অনেক কিছু না বুঝেই মজা করি। মজা করতে সমস্যা নেই। কিন্তু একটা কথা জানিয়ে রাখা ভালো, ওই দেশটার উচ্চারণ কিন্তু আসলে গানাই। এমনকি ঘানার লোকেরাও তাদের উচ্চারণে তাদের দেশটাকে ‘গানা’ বলেই ডাকে।

তা হলে ‘ম্যানসিসটার’?
অনন্ত: আমি ঠিকই উচ্চারণ করেছি। হয়তোবা শুনতে ওই রকম শোনা গেছে। কারও যদি লিসেনিং পাওয়ার কম থাকে, তা হলে অনেক ভুল শুনতে পারে। একই কথা আপনি সামনাসামনি একরকম শুনবেন, ফোনে আরেক রকম শুনবেন, সিনেমায় আরেক রকম শুনবেন, টেলিভিশনে আরেক রকম। আমি অশিক্ষিত নই যে এসব উচ্চারণ আমি জানব না। আর একটা কথা কী, ১০০টা লোকের মধ্যে পাঁচজন একটু উল্টাপাল্টা কথা বলবেই। আমি জোর গলায় বলছি, রিয়েলি আই ডোন্ট বদার।

আপনি যদি আপনার কোনো ছবি দেশের বাইরে মুক্তি দেন, তবে প্রথমেই কোন দেশে মুক্তি দেবেন? ঘানা, ভারত, নাকি আমেরিকা?
অনন্ত: আমার ছবি তো বিভিন্ন দেশে এ পর্যন্ত মুক্তি পেয়েছেই। বিদেশে বাঙালিরা সেসব ছবি দেখে অনেক প্রশংসা করেছে।

আপনার ছবির লোকেশন তো অনেক সুন্দর। এ পর্যন্ত কোন কোন দেশে শুটিং করেছেন?
অনন্ত: এ পর্যন্ত থাইল্যান্ড, ভারত, ভারতের রামুজি ফিল্ম সিটি, মালয়েশিয়া ও আমেরিকায় শুটিং করেছি।

পরবর্তী ছবির জন্য ঘানায় যাওয়ার কোনো পরিকল্পনা আছে কি?
অনন্ত: না, সে রকম কোনো পরিকল্পনা আপাতত নেই। পরবর্তী ছবির জন্য সুইজারল্যান্ড যাচ্ছি। সেখানে অনেক সুন্দর লোকেশন আছে। আমাদের ছবি দেখে যাতে সবাই বলতে পারে, বিদেশ মানেই আমরা শুধু পাতায়া বিচে যাই না।

আপনি নিজে কখনো কি ঘানায় গিয়েছেন?
অনন্ত: না, এখনো যাইনি।

তা হলে এত দেশ থাকতে আপনি ঘানার নাম কেন বললেন? বিশেষ কোনো দুর্বলতা আছে এই দেশ নিয়ে?
অনন্ত: আসলে হয়েছে কী, সেদিন যে ছেলেটা রেস্টুরেন্টে বলেছিল, ‘দেখ দেখ বাংলা সিনেমার নায়ক’ সেই ছেলেটা ছিল শুকনা আর গায়ের রং কালো। দেখে মনে হচ্ছিল, সে আফ্রিকার কেউ। সে জন্যই আসলে ঘানার কথা মাথায় এসেছিল। পরে আমি তাকে বলেছিলাম, স্টিল ইউ আর চাইল্ড। তোমার ভবিষ্যৎ কী তুমি জান না। কিন্তু আমি জানি, আমি কী। আর না, আমার ব্যক্তিগত কোনো দুর্বলতা নেই ঘানা নিয়ে।

আপনার ইংরেজি উচ্চারণ নিয়ে অনেকে মজা করছে ফেসবুক, ব্লগে। আপনার উচ্চারণ...
অনন্ত: মজা করতে সমস্যা নেই। তবে একটা কথা কী, এই দেশের বেশির ভাগ মানুষেরই উচ্চারণে সমস্যা আছে। এটাকে আসলে সমস্যাও বলব না। যেমন হুমায়ূন আহমেদ, উনার উচ্চারণে পুরোটাই ময়মনসিংহের টান ছিল, আমাদের আগের অর্থমন্ত্রী সাইফুর রহমান উনারও একই ব্যাপার ছিল। তাই বলে তো উনারা ছোট হয়ে যাননি। মজা করলেই কেউ ছোট হয়ে যায় না। বেশির ভাগ সময়ই মানুষ যাকে ভালোবাসে, তাকে নিয়েই মজা করে। আমার বাংলাতে একটু সমস্যা আছে, আমি স্বীকার করি। কিন্তু আমি ইংলিশ মিডিয়ামে পড়াশোনা করেছি, আমি যে বিজনেস করি সেখানে সারা দিন ইংরেজিতে কথা বলতে হয়। আমি জানি, কোনটা কী উচ্চারণ করতে হয়। আমি অশিক্ষিত নই।

চারদিকে আপনার এখন অনেক ভক্ত। তাদের বেশির ভাগই কোন ধরনের? ইংলিশ মিডিয়াম?
অনন্ত: ভক্তের তো কোনো অভাব নেই। যেখানেই যাই খালি ভক্ত। বাংলাদেশে এমন কোনো এডুকেটেড ফ্যামিলি পাওয়া যাবে না, যেখানে আমার ভক্ত নেই। সেদিন সোনারগাঁও হোটেলে গেছি। একজন বিদেশি এসেও আমার সঙ্গে পরিচিত হলো, ছবি তুলল। তরুণ-তরুণীরা হুমড়ি খেয়ে পড়ছে যেখানেই যাচ্ছি। ওয়েবসাইটে আমাদের ছবির রিভিউ করছে ইংলিশ মিডিয়ামের ছেলেমেয়েরা।

কেন তারা আপনার ভক্ত বলে মনে হয়? কী কারণে? তারা আপনার কী পছন্দ করে বলে মনে হয়? অভিনয়, অ্যাকশন নাকি কথা?
অনন্ত: আপনার ভেতর কোয়ালিটি থাকলে সবাই আপনার ভক্ত হবে। আর একেকজন একেকটার জন্য ভক্ত। কেউ আমার চেহারা দেখে, কেউ অভিনয় দেখে, কেউ অ্যাকশন দেখে। সেদিন শুনলাম একজন বলছে, আমাকে নাকি বাইরের হিরোদের মতো লাগে।

প্রচলিত আছে আমাদের সিনেমার দর্শক যারা, তারা পর্দায় স্লিম ফিগারের নায়িকা দেখতে চায় না। কিন্তু আপনার সিনেমায় দেখা যায় স্লিম ফিগারের নায়িকাদের। এটা কী ভেবে করলেন?
অনন্ত: আসলে সারা পৃথিবীতেই কোথাও বাল্কি মেয়েকে নায়িকা হিসেবে দর্শকেরা পছন্দ করে না। কিন্তু আমাদের দেশের দর্শক যারা ছিল, তারা হয়তোবা সেটা পছন্দ করত। কিন্তু আমার টার্গেট ইয়াংরা। যারা এডুকেটেড তাদের জন্য আমি ছবি বানাই। তারা টিভির পর্দায় হিন্দি ছবি দেখে অভ্যস্ত। সেসব ছবিতে স্লিম ফিগারের মেয়েরাই নায়িকা হয়। তারা নাচলেও তাই ভালো লাগে। সেই ভালো লাগাটাই আমাদের সিনেমায় দিতে চাই আমি।

আপনার নিজের বাড়ি কোথায়? সেখানকার লোকজন কি আপনাকে নিয়ে গর্ববোধ করে? কী বলে তারা?

অনন্ত: আমার বাড়ি ঢাকাতেই, তবে যদি দাদার বাড়ি বলেন তবে মুন্সিগঞ্জ। সেখানকার লোকেরা অনেক আগে থেকেই, মানে আমি সিনেমার হিরো হওয়ার আগে থেকেই আমাকে, আমার পরিবারকে নিয়ে গর্ব করে। আমরা বড় বিজনেসম্যান, এলাকায় আমাদের পরিবারের অনেক সমাজসেবামূলক কাজ আছে, সেগুলো নিয়ে সবাই গর্ব করে। বরং আমি নায়ক হওয়ার পর তারা একটু চিন্তিত যে এতে আমার ব্যবসার না ক্ষতি হয়ে যায়।

সিনেমায় আপনার ঠোঁট অনেক লাল দেখা যায়। লিপস্টিক ব্যবহার করেন না কি ক্যামেরার সামনে দাঁড়ানোর আগে?
অনন্ত: না, আমি কখনো ঠোঁটে লিপস্টিক ব্যবহার করি না অভিনয়ের সময়। এফডিসিতে এক মেকআপম্যান একবার লিপস্টিক দিয়েছিল, তাকে বের করে দিয়েছিলাম। আমি ছোটবেলা থেকেই সিগারেট খাই না, তাই আমার ঠোঁট এমনিতেই গোলাপি।


আপনি বলেছেন শাকিব খান আপনার প্রতিদ্বন্দ্বী নন। কাকে তা হলে আপনি আপনার প্রতিদ্বন্দ্বী মনে করেন?
অনন্ত: অবশ্যই শাকিব আমার প্রতিদ্বন্দ্বী নয়। সে আমার প্রত্যেকটি ছবি হলে গিয়ে দেখে। সে আমাকে প্রতিদ্বন্দ্বী ভাববে এ কথা স্বপ্নেও ভাবতে পারে না। দেশে আমার কোনো প্রতিদ্বন্দ্বী নেই। যদি প্রতিদ্বন্দ্বীর কথা বলতে হয়, তবে হলিউডের টম ক্রুজই হলো আমার একমাত্র প্রতিদ্বন্দ্বী।

অভিনয়ের প্রতি আপনার এই তৃষ্ণা কোথা থেকে এল?
অনন্ত: বিদেশে যখন থাকতাম, তখন উইকএন্ডে হলে গিয়ে ইংরেজি আর হিন্দি সিনেমা দেখতাম। তখন মনে হতো, আহা যদি বাংলা সিনেমাও এখানে চলত। সেই থেকেই ভাবতাম, দেশে এসে সিনেমা বানাব ইন্টারন্যাশনাল মানের।

বাংলা সিনেমাকে আপনি কোথায় দেখতে চান? অস্কারে কি আপনার ছবি নিয়ে যাওয়ার কোনো পরিকল্পনা আছে?
অনন্ত: আপাতত আমি বাংলা সিনেমাকে ভালো মানের হিন্দি সিনেমার সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নিয়ে যেতে চাই। ইন্ডিয়ার মতো সারা পৃথিবীতে ছড়িয়ে দিতে চাই। আর অস্কার নিয়ে যেটা বললেন সেটা হলো দিবাস্বপ্ন, এখন বাংলা সিনেমার এই অবস্থায় অস্কারের স্বপ্ন হলো ছেঁড়া কাথায় শুয়ে লাখ টাকার স্বপ্ন। সেই স্বপ্ন আমি এখন দেখতে চাই না।

আপনি এক রেস্টুরেন্টে এক ছেলেকে প্রশ্ন করেছিলেন, ইউ মিন বাংলা ছবির হিরো আন-এডুকেটেড? আপনার পড়াশোনা নিয়ে যদি একটু বলতেন—
অনন্ত: আমি ও লেভেল আর এ লেভেল করেছি ঢাকার অক্সফোর্ড ইন্টারন্যাশনাল স্কুল থেকে। এরপর ম্যানচেস্টারে যাই, সেখানে বিবিএ এবং ফ্যাশন ডিজাইনিং পড়ি।

অবসর সময়ে কোথায় আড্ডা দেন?
অনন্ত: মরা ছাড়া তো অবসর নেই। অফিস-বাসা-শুটিং এই হলো আমার অবসর। তবে বর্ষাকে নিয়ে সোনারগাঁও, র্যা ডিসন, কেএফসি এসব বড় হোটেল, রেস্টুরেন্টে মাঝেমধ্যেই যাওয়া পড়ে।

বর্ষার সঙ্গে সংসার কেমন চলছে? বর্ষার কোন জিনিসটা খুব ভালো?
অনন্ত: সিনেমা করার আগে থেকেই কিন্তু বর্ষার সঙ্গে আমার পরিচয় ছিল। অনেকে ভাবে, আমি হিরো হওয়ার পর। আসলে কিন্তু তা নয়। তখন থেকেই প্রেম, পরে বিয়ে। আমরা দুজন খুব ভালো আছি। আর বর্ষার একটা জিনিস খুব ভালো, সেটা হলো সে আরগুমেন্ট কম করে। কথা শোনে। তার কথা হলো, এত বড় একজন লোকের সঙ্গে আছি, এটা ভাগ্যের ব্যাপার।

আপনার ভক্ত-দর্শক, রস+আলোর পাঠকদের উদ্দেশে কি কিছু বলতে চান?
অনন্ত: আপনারা যেখান থেকেই আসেন না কেন, মানে আপনি গানা থেকে আসেন, আপনার মা রাশিয়া থেকে আসুক, যাই হোক না কেন, ইউ আর ইটিং ফুড ফ্রম বাংলাদেশ। আসুন সবাই মিলে মজা করি, মজা করে বাংলা সিনেমা করি। আমার একটাই প্রমিজ—আমি নিরাশ করব না আপনাদের। ভালো ভালো ছবি উপহার দেব আপনাদের।

| মোস্ট ওয়েলকাম ছবির নায়ক অনন্ত-এর একটি একান্ত সাক্ষাতকার | না পড়লে চরম মিস করবেন ।

নট ফ্রম ঘানা, বাংলাদেশেরই জনপ্রিয় নায়ক অনন্ত যিনি নিজে খান বাংলাদেশের খাবার। যিনি মনে করেন, বাংলা সিনেমাকে ইউটার্ন করিয়ে দিয়েছেন তিনি নিজে। তাঁর হাই বাজেট সিনেমার কারণেই আজকের তরুণ-তরুণীরা সিনেমা হলে যাওয়া শুরু করেছে। তাঁর সিনেমার টিকিট পাওয়াও দুষ্কর। ঈদ উপলক্ষে সেই অ্যাকশন হিরো এবার এসেছেন Rosh+Alo'য়। কথা বলেছেন নানা বিষয়ে। সঙ্গে ছিলেন Simu Naser।

পত্রিকায় দেখেছিলাম, আপনি হেলিকপ্টারে করে শ্বশুরবাড়ি গিয়েছিলেন সিরাজগঞ্জে। এত কিছু থাকতে হেলিকপ্টার কেন? মানুষকে ভড়কে দিতে না কি?
অনন্ত: হা হা হা। হেলিকপ্টারে করে বিয়ে করতে যাওয়া এইটা কিন্তু নতুন নয়। মানুষ এক্সসেপশনাল কিছু করতে চায়। আর আমরা যারা হিরো, তারা অনেকের কাছেই স্বপ্নের মতো, স্বপ্নের মানুষ। স্বপ্নের মানুষ স্বপ্নের মতোই কাজ-কারবার করবে, এটাই তারা চায়। তাদের সেই ফিলিংসটা দিতেই হেলিকপ্টারে করে বিয়ে করতে গিয়েছিলাম।

আপনার কোনটা প্রিয়। গ্রীষ্ম নাকি বর্ষা?
অনন্ত: গ্রীষ্মে গরম আর বর্ষায় বৃষ্টি। দুইটাই ঝামেলার। বাট বর্ষাকে বিয়ের পর এখন বর্ষাকেই বেশি ভালো লাগে।
আপনার গায়ের রং তো অনেক সুন্দর। এত পরিশ্রম করে এটা মেইনটেন করেন কীভাবে? কী কী ব্যবহার করেন?
অনন্ত: যখন অভিনয় করতাম না, তখন ভোর ছয়টায় উঠে সংসদ ভবনে দৌড়াতাম। এখন সাতটায় ঘুম থেকে উঠি। আমার নিজেরই জিম আছে অনেক আগে থেকে। সেখানে জিম করি। সামনের ছবিতে দর্শকেরা আমাকে সিক্স প্যাক হিসেবে দেখতে পাবে। এ জন্য খাওয়া-দাওয়াও কন্ট্রোল করছি। সকালে চারটা ডিম খাই। কুসুম ফেলে দিয়ে শুধু সাদা অংশটা। তারপর হালকা গরম লেবুপানিতে অল্প মধু দিয়ে খাই। দুপুরে ভেজিটেবল স্যুপ আর সালাদ। আর রাতে ফলের রস, কখনো কখনো চিকেন গ্রিল খাই।

টেলিভিশনে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে আপনার ‘আর ইউ ফ্রম গানা?’ তো এখন লোকের মুখে মুখে। এই বিষয়ে কিছু বলবেন?
অনন্ত: আমি একজন এডুকেটেড লোক। আন-এডুকেটেড নই। আসলে আমরা অনেক কিছু না বুঝেই মজা করি। মজা করতে সমস্যা নেই। কিন্তু একটা কথা জানিয়ে রাখা ভালো, ওই দেশটার উচ্চারণ কিন্তু আসলে গানাই। এমনকি ঘানার লোকেরাও তাদের উচ্চারণে তাদের দেশটাকে ‘গানা’ বলেই ডাকে।

তা হলে ‘ম্যানসিসটার’?
অনন্ত: আমি ঠিকই উচ্চারণ করেছি। হয়তোবা শুনতে ওই রকম শোনা গেছে। কারও যদি লিসেনিং পাওয়ার কম থাকে, তা হলে অনেক ভুল শুনতে পারে। একই কথা আপনি সামনাসামনি একরকম শুনবেন, ফোনে আরেক রকম শুনবেন, সিনেমায় আরেক রকম শুনবেন, টেলিভিশনে আরেক রকম। আমি অশিক্ষিত নই যে এসব উচ্চারণ আমি জানব না। আর একটা কথা কী, ১০০টা লোকের মধ্যে পাঁচজন একটু উল্টাপাল্টা কথা বলবেই। আমি জোর গলায় বলছি, রিয়েলি আই ডোন্ট বদার।

আপনি যদি আপনার কোনো ছবি দেশের বাইরে মুক্তি দেন, তবে প্রথমেই কোন দেশে মুক্তি দেবেন? ঘানা, ভারত, নাকি আমেরিকা?
অনন্ত: আমার ছবি তো বিভিন্ন দেশে এ পর্যন্ত মুক্তি পেয়েছেই। বিদেশে বাঙালিরা সেসব ছবি দেখে অনেক প্রশংসা করেছে।

আপনার ছবির লোকেশন তো অনেক সুন্দর। এ পর্যন্ত কোন কোন দেশে শুটিং করেছেন?
অনন্ত: এ পর্যন্ত থাইল্যান্ড, ভারত, ভারতের রামুজি ফিল্ম সিটি, মালয়েশিয়া ও আমেরিকায় শুটিং করেছি।

পরবর্তী ছবির জন্য ঘানায় যাওয়ার কোনো পরিকল্পনা আছে কি?
অনন্ত: না, সে রকম কোনো পরিকল্পনা আপাতত নেই। পরবর্তী ছবির জন্য সুইজারল্যান্ড যাচ্ছি। সেখানে অনেক সুন্দর লোকেশন আছে। আমাদের ছবি দেখে যাতে সবাই বলতে পারে, বিদেশ মানেই আমরা শুধু পাতায়া বিচে যাই না।

আপনি নিজে কখনো কি ঘানায় গিয়েছেন?
অনন্ত: না, এখনো যাইনি।

তা হলে এত দেশ থাকতে আপনি ঘানার নাম কেন বললেন? বিশেষ কোনো দুর্বলতা আছে এই দেশ নিয়ে?
অনন্ত: আসলে হয়েছে কী, সেদিন যে ছেলেটা রেস্টুরেন্টে বলেছিল, ‘দেখ দেখ বাংলা সিনেমার নায়ক’ সেই ছেলেটা ছিল শুকনা আর গায়ের রং কালো। দেখে মনে হচ্ছিল, সে আফ্রিকার কেউ। সে জন্যই আসলে ঘানার কথা মাথায় এসেছিল। পরে আমি তাকে বলেছিলাম, স্টিল ইউ আর চাইল্ড। তোমার ভবিষ্যৎ কী তুমি জান না। কিন্তু আমি জানি, আমি কী। আর না, আমার ব্যক্তিগত কোনো দুর্বলতা নেই ঘানা নিয়ে।

আপনার ইংরেজি উচ্চারণ নিয়ে অনেকে মজা করছে ফেসবুক, ব্লগে। আপনার উচ্চারণ...
অনন্ত: মজা করতে সমস্যা নেই। তবে একটা কথা কী, এই দেশের বেশির ভাগ মানুষেরই উচ্চারণে সমস্যা আছে। এটাকে আসলে সমস্যাও বলব না। যেমন হুমায়ূন আহমেদ, উনার উচ্চারণে পুরোটাই ময়মনসিংহের টান ছিল, আমাদের আগের অর্থমন্ত্রী সাইফুর রহমান উনারও একই ব্যাপার ছিল। তাই বলে তো উনারা ছোট হয়ে যাননি। মজা করলেই কেউ ছোট হয়ে যায় না। বেশির ভাগ সময়ই মানুষ যাকে ভালোবাসে, তাকে নিয়েই মজা করে। আমার বাংলাতে একটু সমস্যা আছে, আমি স্বীকার করি। কিন্তু আমি ইংলিশ মিডিয়ামে পড়াশোনা করেছি, আমি যে বিজনেস করি সেখানে সারা দিন ইংরেজিতে কথা বলতে হয়। আমি জানি, কোনটা কী উচ্চারণ করতে হয়। আমি অশিক্ষিত নই।

চারদিকে আপনার এখন অনেক ভক্ত। তাদের বেশির ভাগই কোন ধরনের? ইংলিশ মিডিয়াম?
অনন্ত: ভক্তের তো কোনো অভাব নেই। যেখানেই যাই খালি ভক্ত। বাংলাদেশে এমন কোনো এডুকেটেড ফ্যামিলি পাওয়া যাবে না, যেখানে আমার ভক্ত নেই। সেদিন সোনারগাঁও হোটেলে গেছি। একজন বিদেশি এসেও আমার সঙ্গে পরিচিত হলো, ছবি তুলল। তরুণ-তরুণীরা হুমড়ি খেয়ে পড়ছে যেখানেই যাচ্ছি। ওয়েবসাইটে আমাদের ছবির রিভিউ করছে ইংলিশ মিডিয়ামের ছেলেমেয়েরা।

কেন তারা আপনার ভক্ত বলে মনে হয়? কী কারণে? তারা আপনার কী পছন্দ করে বলে মনে হয়? অভিনয়, অ্যাকশন নাকি কথা?
অনন্ত: আপনার ভেতর কোয়ালিটি থাকলে সবাই আপনার ভক্ত হবে। আর একেকজন একেকটার জন্য ভক্ত। কেউ আমার চেহারা দেখে, কেউ অভিনয় দেখে, কেউ অ্যাকশন দেখে। সেদিন শুনলাম একজন বলছে, আমাকে নাকি বাইরের হিরোদের মতো লাগে।

প্রচলিত আছে আমাদের সিনেমার দর্শক যারা, তারা পর্দায় স্লিম ফিগারের নায়িকা দেখতে চায় না। কিন্তু আপনার সিনেমায় দেখা যায় স্লিম ফিগারের নায়িকাদের। এটা কী ভেবে করলেন?
অনন্ত: আসলে সারা পৃথিবীতেই কোথাও বাল্কি মেয়েকে নায়িকা হিসেবে দর্শকেরা পছন্দ করে না। কিন্তু আমাদের দেশের দর্শক যারা ছিল, তারা হয়তোবা সেটা পছন্দ করত। কিন্তু আমার টার্গেট ইয়াংরা। যারা এডুকেটেড তাদের জন্য আমি ছবি বানাই। তারা টিভির পর্দায় হিন্দি ছবি দেখে অভ্যস্ত। সেসব ছবিতে স্লিম ফিগারের মেয়েরাই নায়িকা হয়। তারা নাচলেও তাই ভালো লাগে। সেই ভালো লাগাটাই আমাদের সিনেমায় দিতে চাই আমি।

আপনার নিজের বাড়ি কোথায়? সেখানকার লোকজন কি আপনাকে নিয়ে গর্ববোধ করে? কী বলে তারা?

অনন্ত: আমার বাড়ি ঢাকাতেই, তবে যদি দাদার বাড়ি বলেন তবে মুন্সিগঞ্জ। সেখানকার লোকেরা অনেক আগে থেকেই, মানে আমি সিনেমার হিরো হওয়ার আগে থেকেই আমাকে, আমার পরিবারকে নিয়ে গর্ব করে। আমরা বড় বিজনেসম্যান, এলাকায় আমাদের পরিবারের অনেক সমাজসেবামূলক কাজ আছে, সেগুলো নিয়ে সবাই গর্ব করে। বরং আমি নায়ক হওয়ার পর তারা একটু চিন্তিত যে এতে আমার ব্যবসার না ক্ষতি হয়ে যায়।

সিনেমায় আপনার ঠোঁট অনেক লাল দেখা যায়। লিপস্টিক ব্যবহার করেন না কি ক্যামেরার সামনে দাঁড়ানোর আগে?
অনন্ত: না, আমি কখনো ঠোঁটে লিপস্টিক ব্যবহার করি না অভিনয়ের সময়। এফডিসিতে এক মেকআপম্যান একবার লিপস্টিক দিয়েছিল, তাকে বের করে দিয়েছিলাম। আমি ছোটবেলা থেকেই সিগারেট খাই না, তাই আমার ঠোঁট এমনিতেই গোলাপি।


আপনি বলেছেন শাকিব খান আপনার প্রতিদ্বন্দ্বী নন। কাকে তা হলে আপনি আপনার প্রতিদ্বন্দ্বী মনে করেন?
অনন্ত: অবশ্যই শাকিব আমার প্রতিদ্বন্দ্বী নয়। সে আমার প্রত্যেকটি ছবি হলে গিয়ে দেখে। সে আমাকে প্রতিদ্বন্দ্বী ভাববে এ কথা স্বপ্নেও ভাবতে পারে না। দেশে আমার কোনো প্রতিদ্বন্দ্বী নেই। যদি প্রতিদ্বন্দ্বীর কথা বলতে হয়, তবে হলিউডের টম ক্রুজই হলো আমার একমাত্র প্রতিদ্বন্দ্বী।

অভিনয়ের প্রতি আপনার এই তৃষ্ণা কোথা থেকে এল?
অনন্ত: বিদেশে যখন থাকতাম, তখন উইকএন্ডে হলে গিয়ে ইংরেজি আর হিন্দি সিনেমা দেখতাম। তখন মনে হতো, আহা যদি বাংলা সিনেমাও এখানে চলত। সেই থেকেই ভাবতাম, দেশে এসে সিনেমা বানাব ইন্টারন্যাশনাল মানের।

বাংলা সিনেমাকে আপনি কোথায় দেখতে চান? অস্কারে কি আপনার ছবি নিয়ে যাওয়ার কোনো পরিকল্পনা আছে?
অনন্ত: আপাতত আমি বাংলা সিনেমাকে ভালো মানের হিন্দি সিনেমার সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নিয়ে যেতে চাই। ইন্ডিয়ার মতো সারা পৃথিবীতে ছড়িয়ে দিতে চাই। আর অস্কার নিয়ে যেটা বললেন সেটা হলো দিবাস্বপ্ন, এখন বাংলা সিনেমার এই অবস্থায় অস্কারের স্বপ্ন হলো ছেঁড়া কাথায় শুয়ে লাখ টাকার স্বপ্ন। সেই স্বপ্ন আমি এখন দেখতে চাই না।

আপনি এক রেস্টুরেন্টে এক ছেলেকে প্রশ্ন করেছিলেন, ইউ মিন বাংলা ছবির হিরো আন-এডুকেটেড? আপনার পড়াশোনা নিয়ে যদি একটু বলতেন—
অনন্ত: আমি ও লেভেল আর এ লেভেল করেছি ঢাকার অক্সফোর্ড ইন্টারন্যাশনাল স্কুল থেকে। এরপর ম্যানচেস্টারে যাই, সেখানে বিবিএ এবং ফ্যাশন ডিজাইনিং পড়ি।

অবসর সময়ে কোথায় আড্ডা দেন?
অনন্ত: মরা ছাড়া তো অবসর নেই। অফিস-বাসা-শুটিং এই হলো আমার অবসর। তবে বর্ষাকে নিয়ে সোনারগাঁও, র্যা ডিসন, কেএফসি এসব বড় হোটেল, রেস্টুরেন্টে মাঝেমধ্যেই যাওয়া পড়ে।

বর্ষার সঙ্গে সংসার কেমন চলছে? বর্ষার কোন জিনিসটা খুব ভালো?
অনন্ত: সিনেমা করার আগে থেকেই কিন্তু বর্ষার সঙ্গে আমার পরিচয় ছিল। অনেকে ভাবে, আমি হিরো হওয়ার পর। আসলে কিন্তু তা নয়। তখন থেকেই প্রেম, পরে বিয়ে। আমরা দুজন খুব ভালো আছি। আর বর্ষার একটা জিনিস খুব ভালো, সেটা হলো সে আরগুমেন্ট কম করে। কথা শোনে। তার কথা হলো, এত বড় একজন লোকের সঙ্গে আছি, এটা ভাগ্যের ব্যাপার।

আপনার ভক্ত-দর্শক, রস+আলোর পাঠকদের উদ্দেশে কি কিছু বলতে চান?
অনন্ত: আপনারা যেখান থেকেই আসেন না কেন, মানে আপনি গানা থেকে আসেন, আপনার মা রাশিয়া থেকে আসুক, যাই হোক না কেন, ইউ আর ইটিং ফুড ফ্রম বাংলাদেশ। আসুন সবাই মিলে মজা করি, মজা করে বাংলা সিনেমা করি। আমার একটাই প্রমিজ—আমি নিরাশ করব না আপনাদের। ভালো ভালো ছবি উপহার দেব আপনাদের।

Posted at 02:19 |  by Md. Azharul Islam
Do small businesses even ask themselves this question? I don’t think they do and I reached this conclusion from the responses I get when meeting small business owners on a weekly basis. Even in today’s society many small businesses and one man
ban
ds have a remarkably low understanding of the importance of the internet and digital marketing. So today I am going to go over some key points as to why your business needs a website, how digital marketing can drive traffic and sales, and finally the basics of how we do it.
So you are a small business and provide plumbing services in Rugby, this is great as our head office is also in Rugby so if I ever need a plumber I shall give you a call. This is a prime example of how getting new business previously worked; new business from referrals of your contacts is good and is still obviously used today. However more and more people are using the internet to find the service they are looking for through search engines such as Google, Bing and Yahoo. The majority of these searchers are Googlers, who form on average 81.8% of searchers in total.
Around 300 million people use Google every day to which Google displays website results from searches performed. If you are a small plumber in Rugby and you don’t have a website then you are missing the boat by a long way right from the start. It is here where you need to make your first vital steps to entering the digital world and GET A WEBSITE. Make sure it is well designed and structured to produce quality leads and enquiries, I happen to know of a good company so I shall give you their website address later.
So now you have your fantastic new website built by Creare and you are going to tell everyone about it. You have it printed onto your business card, good start but what if I have never met you before? Ahhh problem so I will use Google to find you and the fantastic plumbing service you provide. I do this and I cannot find your company because there are other plumbers in Rugby that have had a website for longer and Google likes this so puts them onto the first page of Google.
So here comes the question, How do I get to the top of Google?

You need to carry out digital marketing and here at Creare we can do that for you. Included in this service is a key form of marketing which is SEO also known as search engine optimisation. We will discuss your business needs with you and then produce a bespoke campaign to fit your business. This is now where the magic happens and Boom your business is Page 1 Position 1 in Google for Plumbers in Rugby and Central Heating Rugby and Emergency Plumber Rugby. We then call you to tell you the go







 

How do I get my website to the top of Google?

Do small businesses even ask themselves this question? I don’t think they do and I reached this conclusion from the responses I get when meeting small business owners on a weekly basis. Even in today’s society many small businesses and one man
ban
ds have a remarkably low understanding of the importance of the internet and digital marketing. So today I am going to go over some key points as to why your business needs a website, how digital marketing can drive traffic and sales, and finally the basics of how we do it.
So you are a small business and provide plumbing services in Rugby, this is great as our head office is also in Rugby so if I ever need a plumber I shall give you a call. This is a prime example of how getting new business previously worked; new business from referrals of your contacts is good and is still obviously used today. However more and more people are using the internet to find the service they are looking for through search engines such as Google, Bing and Yahoo. The majority of these searchers are Googlers, who form on average 81.8% of searchers in total.
Around 300 million people use Google every day to which Google displays website results from searches performed. If you are a small plumber in Rugby and you don’t have a website then you are missing the boat by a long way right from the start. It is here where you need to make your first vital steps to entering the digital world and GET A WEBSITE. Make sure it is well designed and structured to produce quality leads and enquiries, I happen to know of a good company so I shall give you their website address later.
So now you have your fantastic new website built by Creare and you are going to tell everyone about it. You have it printed onto your business card, good start but what if I have never met you before? Ahhh problem so I will use Google to find you and the fantastic plumbing service you provide. I do this and I cannot find your company because there are other plumbers in Rugby that have had a website for longer and Google likes this so puts them onto the first page of Google.
So here comes the question, How do I get to the top of Google?

You need to carry out digital marketing and here at Creare we can do that for you. Included in this service is a key form of marketing which is SEO also known as search engine optimisation. We will discuss your business needs with you and then produce a bespoke campaign to fit your business. This is now where the magic happens and Boom your business is Page 1 Position 1 in Google for Plumbers in Rugby and Central Heating Rugby and Emergency Plumber Rugby. We then call you to tell you the go







 

Posted at 01:17 |  by Md. Azharul Islam

Wednesday 26 September 2012

Determining why your company should engage in a social media plan is one of the first and most important steps.  Working towards the “what” without the “why” can result in wasted time, money and set a B2B marketing program off track.
Next up in our B2B marketing innovation interview series is Mack Collier, a well known and respected social media strategist and trainer specializing in helping companies better connect with their customers via social media. Mack is also the force behind #BlogChat, the largest organized chat on Twitter.
In this interview, Mack dives into four things brands can do to cultivate and connect with fans, as well as well as three basic questions every marketer should ask themselves before embarking on a social media marketing program. He also offers sage advice on B2B innovation and tools.
Please tell us about you and the kind of B2B marketing work you’re most excited about.  Solve any tough ones lately?
The thing that really excites me about blogging, social media, content marketing, etc. is that I think we are getting back to the idea of creating marketing communications that can also create value for our customers.  I think we are getting away from the days when you ‘win’ the sale by simply banging customers over the head with your commercial 15 times, to creating content that also creates value, which helps build connections as well as your expertise.
What are the essential starting points small businesses should consider when employing social media marketing and blogging in the B2B space?
I think the most important starting point for a small business or ANY business using social media or starting a blog is to answer this question: “We are using social media because we want to ________.”
Too many businesses start using social media without asking themselves WHY they want to start using social media.  (Hint: ‘Cause everyone else is’ is NOT an acceptable answer)  Once your business can fill in that blank, then you can craft a social media strategy that actually helps you reach that goal.
There’s a common association that it’s tough to come up with new B2B marketing ideas, but as you know, innovation exists within B2B as much or more as it does with consumer marketing – just in different ways.  What’s your process for coming up with new and innovative ideas for your B2B marketing efforts?
It’s tough for most businesses to come up with ANY new marketing ideas.  But I think that’s often the case because businesses view their new marketing effort as ‘How is this going to help us stand out?’ vs ‘How is this going to help us create value for our customers?’  I think the growing trend of embracing content marketing is really helping businesses to review the idea of creating value via marketing, which I think is awesome.
An essential part of building a business online is to attract and engage a community.  What are your most practical tips that companies and brands should consider for connecting with and cultivating fans?
There are four things that brands can do to cultivate and connect with their fans:
  1. Be a part of the audience they want to connect with.  Look at the world through the eyes of your customers.  How does Harley Davidson do market research?  By jumping on their Harleys and going for a ride on the weekend with their customers.  The brands that do the best job of connecting with their fans look at their world the eyes of their most passionate customers.
  2. Embrace your fans.  The biggest mistake most brands make when it comes to their fans is that they leave them alone.  Your fans are special people that WANT a deeper connection with your brand.  Reward that desire and look for ways to build a deeper connection with them.
  3. Focus on the ‘Bigger Idea’ behind your brand.  Don’t focus on your product or service, focus on what your customers do with your product.  For example, in its content Patagonia focuses on issues that are relevant to its customers, such as sustainability, protecting the environment, and being active outdoors.  This approach makes its products more relevant to its customers.
  4. Look for ways to shift control to your fans.  If you want to make your marketing more relevant to your customers, make sure it is spoken in a voice that they can understand and relate to; Their own.  I’m not talking about simply crowdsourcing your marketing, but understanding your customers, and giving them input into the direction of your brand.  Remember that your fans WANT to be heard by your brand.  They want to know you are listening, and if you show them you are, that only validates their love of your brand.
Developing a solid B2B marketing plan takes research, and understanding of the customer goals, pain points and journey.  What are some of the most common myths or mistakes you’ve seen with B2B marketing planning?  Any tips on how to be more successful? 
One of the great things about the rise of social media and digital communications tools is that it makes it far easier for engaged businesses to better learn about and understand its customers.  There’s an exponential increase in content being created by…well everyone, and that content can be distilled down into valuable customer insights for the businesses that are willing to put in the legwork.
I think one of the biggest mistakes B2B companies can make is to form a picture of who their customers are based on outdated or incomplete information.  Leverage these new social tools as a way to better understand and segment your customers to improve your marketing efforts and make them more effective and efficient.
With all the hype in the business marketing media, it’s tempting for companies to chase trending B2B marketing tactics like visual marketing or social networking.  How do you decide what the right B2B marketing tactical mix is for companies that you work with?
I think all companies really need to focus on their available resources and do NOT fall for the ‘shiny object syndrome’ and start using whatever the ‘hot’ social media tool or site of the month is.  I think it goes back to asking and answering three basic questions:
  1. Who are we trying to reach?
  2. What are we trying to accomplish?
  3. What are our resources?
Let your goals define the tools you will use, not the other way around.
Companies that are in search of business growth with limited resources can often close part of the gap with tools.  What tools do you recommend for B2B marketers (or marketers in general) to get more out of their online content and social media investments?
Well I hate to give advice on which tool is best because I think that your goals/resources/audience defines the tools for you.  But, when it comes to social media, I think right now there are two main tools to look at for B2Bs:
  1. Blogs.  I will always love blogs because with a blog you control the content platform.  That’s huge, and it allows you to create content that search engines love.
  2. LinkedIn.  It’s simply more business-oriented, and there’s a higher probability that you can find key decision-makers and cultivate a relationship with them.
Now in general, it’s impossible to ignore Facebook simply because it’s userbase is so massive.  If you are a business operating in the tech sector, it might be worthwhile to investigate Google Plus as well.
Please share your advice for other B2B marketers out there on how they can be more innovative.
In general, I think we all tend to overthink marketing.  I think it all goes back to understanding who we are trying to connect with and how we can create communications that are valuable for them.  For B2C brands, that might be less about the product and more about how customers will use the product and what they will do with it.  For B2Bs, the idea is the same, its more about how another business will use your product or service to more effectively and efficiently run its business.  I think a good starting point is to ask yourself ‘What business problem does our product or service help solve?’  Create marketing that focuses on the direct benefit for businesses.
Thank you for your insights Mack!
If you’re looking for even more insight on making your business more innovative, be sure to attend a recap of the first day of the conference on #BlogChat on October 4th.  Mack will also be participating in the One-on-One (Marketing) Therapy on the topic of blogging for attendees looking for a little more input from an industry expert.
Also be sure to check out the TopRank session on 360 degrees of optimization with search and social media marketing: Integrating Content, Search & Social to Optimize the Funnel” – Friday, October 5th at 8:15am.
We’ll be releasing an eBook soon that’s chock full of B2B Marketing Innovation tips from B2B marketing champions like IBM, SAP and Silverpop, so be sure to check back!
What’s your best B2B Marketing Innovation tip?
We would love to hear from you.  Share your best B2B marketing innovation tip by Wed 9/27 and you will have a chance to win two of the best books on content marketing: Content Rules by Ann Handley and C.C. Chapman and Optimize by Lee Odden (hey, that’s me!).

B2B Marketing Innovation: Why Before What in Social Media Strategy – B2B Insights from Mark Collier

Determining why your company should engage in a social media plan is one of the first and most important steps.  Working towards the “what” without the “why” can result in wasted time, money and set a B2B marketing program off track.
Next up in our B2B marketing innovation interview series is Mack Collier, a well known and respected social media strategist and trainer specializing in helping companies better connect with their customers via social media. Mack is also the force behind #BlogChat, the largest organized chat on Twitter.
In this interview, Mack dives into four things brands can do to cultivate and connect with fans, as well as well as three basic questions every marketer should ask themselves before embarking on a social media marketing program. He also offers sage advice on B2B innovation and tools.
Please tell us about you and the kind of B2B marketing work you’re most excited about.  Solve any tough ones lately?
The thing that really excites me about blogging, social media, content marketing, etc. is that I think we are getting back to the idea of creating marketing communications that can also create value for our customers.  I think we are getting away from the days when you ‘win’ the sale by simply banging customers over the head with your commercial 15 times, to creating content that also creates value, which helps build connections as well as your expertise.
What are the essential starting points small businesses should consider when employing social media marketing and blogging in the B2B space?
I think the most important starting point for a small business or ANY business using social media or starting a blog is to answer this question: “We are using social media because we want to ________.”
Too many businesses start using social media without asking themselves WHY they want to start using social media.  (Hint: ‘Cause everyone else is’ is NOT an acceptable answer)  Once your business can fill in that blank, then you can craft a social media strategy that actually helps you reach that goal.
There’s a common association that it’s tough to come up with new B2B marketing ideas, but as you know, innovation exists within B2B as much or more as it does with consumer marketing – just in different ways.  What’s your process for coming up with new and innovative ideas for your B2B marketing efforts?
It’s tough for most businesses to come up with ANY new marketing ideas.  But I think that’s often the case because businesses view their new marketing effort as ‘How is this going to help us stand out?’ vs ‘How is this going to help us create value for our customers?’  I think the growing trend of embracing content marketing is really helping businesses to review the idea of creating value via marketing, which I think is awesome.
An essential part of building a business online is to attract and engage a community.  What are your most practical tips that companies and brands should consider for connecting with and cultivating fans?
There are four things that brands can do to cultivate and connect with their fans:
  1. Be a part of the audience they want to connect with.  Look at the world through the eyes of your customers.  How does Harley Davidson do market research?  By jumping on their Harleys and going for a ride on the weekend with their customers.  The brands that do the best job of connecting with their fans look at their world the eyes of their most passionate customers.
  2. Embrace your fans.  The biggest mistake most brands make when it comes to their fans is that they leave them alone.  Your fans are special people that WANT a deeper connection with your brand.  Reward that desire and look for ways to build a deeper connection with them.
  3. Focus on the ‘Bigger Idea’ behind your brand.  Don’t focus on your product or service, focus on what your customers do with your product.  For example, in its content Patagonia focuses on issues that are relevant to its customers, such as sustainability, protecting the environment, and being active outdoors.  This approach makes its products more relevant to its customers.
  4. Look for ways to shift control to your fans.  If you want to make your marketing more relevant to your customers, make sure it is spoken in a voice that they can understand and relate to; Their own.  I’m not talking about simply crowdsourcing your marketing, but understanding your customers, and giving them input into the direction of your brand.  Remember that your fans WANT to be heard by your brand.  They want to know you are listening, and if you show them you are, that only validates their love of your brand.
Developing a solid B2B marketing plan takes research, and understanding of the customer goals, pain points and journey.  What are some of the most common myths or mistakes you’ve seen with B2B marketing planning?  Any tips on how to be more successful? 
One of the great things about the rise of social media and digital communications tools is that it makes it far easier for engaged businesses to better learn about and understand its customers.  There’s an exponential increase in content being created by…well everyone, and that content can be distilled down into valuable customer insights for the businesses that are willing to put in the legwork.
I think one of the biggest mistakes B2B companies can make is to form a picture of who their customers are based on outdated or incomplete information.  Leverage these new social tools as a way to better understand and segment your customers to improve your marketing efforts and make them more effective and efficient.
With all the hype in the business marketing media, it’s tempting for companies to chase trending B2B marketing tactics like visual marketing or social networking.  How do you decide what the right B2B marketing tactical mix is for companies that you work with?
I think all companies really need to focus on their available resources and do NOT fall for the ‘shiny object syndrome’ and start using whatever the ‘hot’ social media tool or site of the month is.  I think it goes back to asking and answering three basic questions:
  1. Who are we trying to reach?
  2. What are we trying to accomplish?
  3. What are our resources?
Let your goals define the tools you will use, not the other way around.
Companies that are in search of business growth with limited resources can often close part of the gap with tools.  What tools do you recommend for B2B marketers (or marketers in general) to get more out of their online content and social media investments?
Well I hate to give advice on which tool is best because I think that your goals/resources/audience defines the tools for you.  But, when it comes to social media, I think right now there are two main tools to look at for B2Bs:
  1. Blogs.  I will always love blogs because with a blog you control the content platform.  That’s huge, and it allows you to create content that search engines love.
  2. LinkedIn.  It’s simply more business-oriented, and there’s a higher probability that you can find key decision-makers and cultivate a relationship with them.
Now in general, it’s impossible to ignore Facebook simply because it’s userbase is so massive.  If you are a business operating in the tech sector, it might be worthwhile to investigate Google Plus as well.
Please share your advice for other B2B marketers out there on how they can be more innovative.
In general, I think we all tend to overthink marketing.  I think it all goes back to understanding who we are trying to connect with and how we can create communications that are valuable for them.  For B2C brands, that might be less about the product and more about how customers will use the product and what they will do with it.  For B2Bs, the idea is the same, its more about how another business will use your product or service to more effectively and efficiently run its business.  I think a good starting point is to ask yourself ‘What business problem does our product or service help solve?’  Create marketing that focuses on the direct benefit for businesses.
Thank you for your insights Mack!
If you’re looking for even more insight on making your business more innovative, be sure to attend a recap of the first day of the conference on #BlogChat on October 4th.  Mack will also be participating in the One-on-One (Marketing) Therapy on the topic of blogging for attendees looking for a little more input from an industry expert.
Also be sure to check out the TopRank session on 360 degrees of optimization with search and social media marketing: Integrating Content, Search & Social to Optimize the Funnel” – Friday, October 5th at 8:15am.
We’ll be releasing an eBook soon that’s chock full of B2B Marketing Innovation tips from B2B marketing champions like IBM, SAP and Silverpop, so be sure to check back!
What’s your best B2B Marketing Innovation tip?
We would love to hear from you.  Share your best B2B marketing innovation tip by Wed 9/27 and you will have a chance to win two of the best books on content marketing: Content Rules by Ann Handley and C.C. Chapman and Optimize by Lee Odden (hey, that’s me!).

Posted at 10:49 |  by Md. Azharul Islam

Wednesday 5 September 2012

ভারতে ‘এডুকেশন সিস্টেম ইন ইন্ডিয়া’ শীর্ষক একটি সেমিনার বসে ২০০৩ সালে। ব্যাঙ্গালুরু সেমিনার শুরু হয়ে যাওয়ার কিছুক্ষণ পর একটি গাড়ি এসে ইনস্টিটিউট অব সায়েন্সের গেটে দাড়াঁয়। বাইরের সিকিউরিটি গার্ডরা ভেবেছিল কোনো প্রতিষ্ঠানের সিইও হয়ত এসেছেন। এজন্য এগিয়ে যেতেই দেখলেন গাড়ির ভেতর থেকে ১৭ বছর বয়সের একটি ছেলে বেড়িয়ে এল।

এ সেমিনার কক্ষে প্রবেশ করতে গেলে বাধা পায়। তাকে জানানো হয়, এ সেমিনারে অংশ নিতে হলে কোনো প্রতিষ্ঠানের সিইও হতে হবে। কোনো কলেজ পড়ুয়ার জন্য এ সেমিনার না। বিড়ম্বনায় পড়ে ছেলেটি ফোন দেয় সেমিনার উদ্যোক্তাদের। তারা এসে ছেলেটিকে স্বাগতম জানায়। আর ওদিকে সিকিউরিটি গার্ডরা হতভম্ব!

ছেলেটির নাম সুহাস গোপিনাথ। ব্যাঙ্গালোরের তথ্যপ্রযুক্তিনির্ভর প্রতিষ্ঠান গ্লোবালের সিইও এবং একই সঙ্গে প্রেসিডেন্ট। সুহাস বিশ্বে যেকোনো প্রতিষ্ঠানের সবচেয়ে কম বয়সী প্রধান নির্বাহী হিসেবে উল্লেখযোগ্য একটি নাম।

কে এই সুহাশ? এত কম বয়সে কিভাবে একটি প্রতিষ্ঠানের প্রধান হওয়ার যোগ্যতা অর্জন করল! এমন প্রশ্ন সবার ভেতরই আসতে পারে। তার সেই গল্প সে নিজেই করেছিল এক সাক্ষাৎকারে। পরে তা একটি গল্প আকারেই অনলাইনে বিভিন্ন ব্লগে প্রকাশ পেয়েছে। অনুপ্রাণিত হওয়ার মতো এ গল্প অনুবাদ করে স্বপ্নযাত্রার পাঠকদের জন্য তুলে দেওয়া হলো।

আমি মধ্যবিত্ত পরিবারের ছেলে। বাবা ইন্ডিয়ান আর্মিতে বিজ্ঞানী হিসেবে কাজ করতেন। এজন্য এয়ার ফোর্স স্কুলেই আমি পড়াশোনা শুরু করি। ছোটবেলায় থেকে এ পৃথিবীর প্রাণীকূল নিয়ে আগ্রহবোধ করতাম। কিন্তু সেই বয়সে আমার বন্ধুরা সারাদিন কম্পিউটার নিয়ে পড়ে থাকতো। তাদের কাছে গল্প শুনতাম। এই যন্ত্রটির প্রয়োজনীয়তার কথা শুনে বাবার কাছে একটা কম্পিউটার কেনার আবদার করলাম। সেই সময়টাতে কম্পিউটারের দাম অনেক বেশি ছিল। তাই কেনার সামর্থ্য বাবার ছিল না।

পরে ভাবলাম বাসার কাছে সাইবার ক্যাফে আছে, সেখানে গিয়েই কম্পিউটারের সঙ্গে পরিচিত হওয়া যাক। আমি প্রতিদিন সাইবার ক্যাফেতে যেতাম। আমি বিস্মিত হতাম। এ অদ্ভুত যন্ত্রটি দিয়ে করা যায় না এমন কিছুই যেন নেই। আমি ইন্টারনেটের সঙ্গে পরিচিত হলাম। নিজে নিজেই ব্রাউজ করা শিথলাম।

বিভিন্ন সাইটে গিয়ে ঘুরে আসতাম। তখনই হুট করেই মনে হলো, ব্রাউজ করার জন্য আমরা যে ওয়েব সাইটটি দেখতে পাই সেটা বানানোর কৌশলটা কিভাবে রপ্ত করা যায়। ব্রাউজ করেই তখন একটি ই-বুক খুঁজে পেলাম। বইটি পড়ে পড়ে হালকা কাজও করতাম।

আমি টিফিনের টাকা বাঁচিয়ে ঘণ্টার পর ঘণ্টা সেখানেই কাটাতাম। কিন্তু সেই টাকার পরিমাণ অল্প ছিল বলে আরও সময় থাকতে পারতাম না। তখনই খেয়াল করলাম সাইবার ক্যাফেটি দুপুর ১টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত বন্ধ থাকে। আমি এরপর সাইবার ক্যাফের মালিককে একটি প্রস্তাব দিলাম। তাদের বললাম, আমি এ সময়ে আপনার ক্যাফেতে কাজ করবো। আপনার গ্রাহকদের খেয়াল করবো। সেজন্য কোনো টাকা নয়, আমাকে অফুরন্ত সময় ফ্রি ব্রাউজিং করতে দিতে হবে।

আমার কথা শুনে মালিক প্রথমে অবাক হয়ে গেল। তিনি আমাকে কাজ করার অনুমতি দিলেন। এটাকে আমার জীবনে প্রথম কোনো ব্যবসায়ীক ডিল বলতে পারেন। যদিও এখানে টাকাটা মূল বিষয় ছিল না। মূল বিষয় ছিল আমার আগ্রহ।

সুযোগ পেয়েই আমি কাজে নেমে পড়লাম। আমি নিজেই পরীক্ষামূলকভাবে বিভিন্ন ওয়েবসাইট তৈরি করতে শুরু করলাম। এরপর ওয়েবসাইট তৈরি করাই আমার আগ্রহের কেন্দ্রবিন্দু হয়ে গেল। শুরু করলাম ফ্রি-ল্যান্সিংয়ের কাজ। যখন আমি প্রথম কোনো ওয়েব সাইট তৈরি করার প্রস্তাব পেলাম তখনও আমি ছোট।

ফ্রিল্যান্স মার্কেটে নিবন্ধন করারও বয়স হয়নি। এজন্য ওয়েবসাইট বিল্ডার ক্যাটাগরিতে আমি নিজের নাম নিবন্ধন করলাম। খুব কম খরচে আমি প্রথম যুক্তরাষ্ট্রের একটি প্রতিষ্ঠানের ওয়েবসাইট তৈরি করে দেই। তা বানিয়ে একশ ডলার আয়ও হয়।

কিন্তু এ বয়সে আমার কোনো ব্যাংক অ্যাকাউন্ট ছিল না। তাই বাধ্য হয়েই বাবাকে সব বিষয়ে বলতে হলো। এর আগ পর্যন্ত বাবা কিছুই জানতেন না। বাবাকে ফ্রিল্যান্সিং বিষয়টা বোঝালাম। আমার বাবা বিজ্ঞানী ছিলেন। তিনি বিষয়টি বুঝতে পেরে কিছুই বললেন না। আমাকে খুশী মনে ব্যাংক অ্যাকাউন্ট খুলে দিলেন।

আমার কাছে টাকা এসে পৌছালো। কিন্তু কোনোভাবেই অর্থ আমাকে টানছিল না। কারণ আমার কাছে শেখার আগ্রহটা বড় ছিল। মনে হচ্ছিল এখনও অনেক কিছু শেখার আছে। এমনও বহু ওয়েবসাইট সেসময় আমি তৈরি করেছি একদম ফ্রিতে। অনেক প্রতিষ্ঠান আমার কাছ থেকে ফ্রি ওয়েবসাইট তৈরি করে নিয়েছে।

ধীরে ধীরে মনে হলো নিজের একটা পোর্টফোলিও থাকলে ভালো হয়। তাই নিজের একটি ওয়েবসাইট তৈরি করি। যেখানে আমার স্কিল সম্পর্কে উল্লেখ ছিল। এরপরই বহু প্রতিষ্ঠান আমার সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ করা শুরু করে।

আমি যখন ক্লাস নাইনে পড়ি তখন কম্পিউটার কেনার টাকা জোগাড় হয়ে যায়। কিন্তু সে সময় আবার আমার বড় ভাই ইঞ্জিনিয়ারিং পড়া শুরু করল। তাই বাবাই কষ্ট করে ভাইয়ার জন্য কম্পিউটার কিনে ফেলল। তাই আমার আর কিনতে হয়নি। তখন কিছু মজার ঘটনা ঘটে। যুক্তরাষ্ট্রের একটি প্রতিষ্ঠান আমাকে চাকরির প্রস্তাব দেয়। তখন আমার বয়স সবে ১৪।

একটি নেটওয়ার্ক সলিউশন প্রতিষ্ঠান আমাকে বলে, তোমার পড়ার সমস্ত খরচ আমরা দেব। তুমি এখানে পার্টটাইম কাজ করবে এবং পড়াশোনা করবে। কিন্তু ততদিন আমি বিল গেটস আমার আদর্শ হয়ে উঠেছে। কারও জন্য কাজ নয়, নিজেই কিছু করার ইচ্ছা আমার ভেতর তীব্র থেকে তীব্রতর হয়। সেজন্য সেই চাকরির প্রস্তাব তখন গ্রহণ করিনি।

শুরুতে ফ্রিল্যান্সিংয়ের কাজ করতে গেলেই সবাই আমার বয়স নিয়ে প্রশ্ন তুলতো। এজন্য নিজের প্রতিষ্ঠান শুরু করি। তারপর সবাইকে বোঝাতে চাই, কাজটাই আসল। বয়স আর শিক্ষাগতযোগ্যতা এখানে মূখ্য নয়। এমনকি আমার প্রতিষ্ঠানে নীতিতেই আছে, কাজ জানলেই যেকোনো তরুণ এ প্রতিষ্ঠানে কাজ করতে পারবে। এখানে শিক্ষাগত যোগ্যতা কিংবা বয়স কোনো মূখ্য বিষয় নয়।

ক্লাস নাইনের সামার ভ্যাকেশনেই ‘গ্লোবাল’ নাম দিয়ে নিজের প্রতিষ্ঠান শুরু করি। যুক্তরাষ্ট্রে এ প্রতিষ্ঠানের নিবন্ধন হয়। ভারতে নিবন্ধন করতে গেলে ন্যূনতম ১৮ বছর বয়স লাগে। অথচ যুক্তরাষ্ট্রে নিজের প্রতিষ্ঠান চালু করতে লাগে ১৫ মিনিট। আমার এক বন্ধুকে দিয়ে নিবন্ধন করাই। সে গ্লোবালের একজন বোর্ড মেম্বার।

অবাক কান্ড! আমি একটি প্রতিষ্ঠানের সিইও! আমি নিজেই অবাক হয়ে যাই। প্রথমদিন থেকেই আমি স্বপ্ন দেখি একদিন আমার প্রতিষ্ঠান হবে মাক্রোসফটের মতো বিখ্যাত।
বাবা-মাকে কিছুই জানাইনি। পুরো বিষয়টি আমি গোপন রাখলাম। কারণ তারা শুনলেই বলবেন, পড়াশোনার ক্ষতি হবে। আমি কাজ শুরু করলাম। প্রথমে ওয়েবসাইট তৈরি, অনলাইন শপিং এবং ই-কমার্স সলিউশন দিয়ে শুরু করি। আমরা অনেক প্রোগ্রামারকে পার্টটাইম জব দিয়েছিলাম। যুক্তরাষ্ট্র থেকে প্রচুর কাজ পেতাম তখন। মজার বিষয় ছিল, আমাদের তখনও কোনো অফিস ছিল না।

আমি খেয়াল করলাম ইউরোপে যুক্তরাষ্ট্রের চেয়ে অনেক বড় আইটি মার্কেট। যেটা একদমই ফাঁকা। আমি সুযোগ নিলাম। বেশ কয়েকটা স্প্যানিশ প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে যোগাযোগ করলাম। তারা আমাকে লিখে পাঠালো, ভারতীয়রা স্প্যানিশ ভ‍াষায় একদম কাঁচা। তাই আমাদের কাজ দেওয়া যাবে না। কথাটা প্রচণ্ড গায়ে লাগলো। তখন আমার বয়স ১৭। এতো কম বয়সী একজন মানুষকে হারানো কঠিন। যতই শক্তিশালী হন না কেন আপনি।

আমি সঙ্গে সঙ্গে স্পেনে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ছাত্র জোগাড় করলাম অনলাইনে যোগাযোগ করে। তাদের বললাম, তোমরা আমার জন্য কাজ করো। তোমাদের সফলতার ওপরই সম্মানি নির্ধারণ হবে। তারপর আমাদের আজ পেছনে তাকাতে হয়নি। একই পদ্ধতিতে আমরা ইতালির মার্কেটও ধরে ফেলি।

আমার জন্ম ৪ নভেম্বর, ১৯৮৬। আর আমার প্রতিষ্ঠান শুরু হলো যখন বয়স ১৭। আমি প্রযুক্তিকে শেখার চেষ্টা করি। আমি কখনই মনে করি না আইটি কোনো টেকনোলজি। আমি মনে করি আইটি হলো বিভিন্ন সমস্যা সমাধানের টুলস। এ স্লোগান নিয়েই গ্লোবাল ধারণার জন্ম।

বলতে গেলে একটি সাইবার ক্যাফে থেকে গ্লোবাল তৈরির স্বপ্ন দেখেছিলাম। তখনও টাকাটা আমার কাছে মূখ্য ছিল না। আমি কাজ করতে চাইতাম। শিখতে চাইতাম। আগ্রহ মানুষকে বদলে দিতে পারে। জানার আগ্রহটাই বড়। টাকার পেছনে ছুটলে সারাজীবন শুধু এর পেছনেই ছুটে যেতে হয়। তাই কাজটাই আসল। নিত্যনতুন বিষয় শেখাটাই জীবনের সেরা অর্জন।

একজন কমবয়সী সফল আইটি ব্যক্তির বক্তব্য শুনুন, অনুপ্রেরনা পাবেন

ভারতে ‘এডুকেশন সিস্টেম ইন ইন্ডিয়া’ শীর্ষক একটি সেমিনার বসে ২০০৩ সালে। ব্যাঙ্গালুরু সেমিনার শুরু হয়ে যাওয়ার কিছুক্ষণ পর একটি গাড়ি এসে ইনস্টিটিউট অব সায়েন্সের গেটে দাড়াঁয়। বাইরের সিকিউরিটি গার্ডরা ভেবেছিল কোনো প্রতিষ্ঠানের সিইও হয়ত এসেছেন। এজন্য এগিয়ে যেতেই দেখলেন গাড়ির ভেতর থেকে ১৭ বছর বয়সের একটি ছেলে বেড়িয়ে এল।

এ সেমিনার কক্ষে প্রবেশ করতে গেলে বাধা পায়। তাকে জানানো হয়, এ সেমিনারে অংশ নিতে হলে কোনো প্রতিষ্ঠানের সিইও হতে হবে। কোনো কলেজ পড়ুয়ার জন্য এ সেমিনার না। বিড়ম্বনায় পড়ে ছেলেটি ফোন দেয় সেমিনার উদ্যোক্তাদের। তারা এসে ছেলেটিকে স্বাগতম জানায়। আর ওদিকে সিকিউরিটি গার্ডরা হতভম্ব!

ছেলেটির নাম সুহাস গোপিনাথ। ব্যাঙ্গালোরের তথ্যপ্রযুক্তিনির্ভর প্রতিষ্ঠান গ্লোবালের সিইও এবং একই সঙ্গে প্রেসিডেন্ট। সুহাস বিশ্বে যেকোনো প্রতিষ্ঠানের সবচেয়ে কম বয়সী প্রধান নির্বাহী হিসেবে উল্লেখযোগ্য একটি নাম।

কে এই সুহাশ? এত কম বয়সে কিভাবে একটি প্রতিষ্ঠানের প্রধান হওয়ার যোগ্যতা অর্জন করল! এমন প্রশ্ন সবার ভেতরই আসতে পারে। তার সেই গল্প সে নিজেই করেছিল এক সাক্ষাৎকারে। পরে তা একটি গল্প আকারেই অনলাইনে বিভিন্ন ব্লগে প্রকাশ পেয়েছে। অনুপ্রাণিত হওয়ার মতো এ গল্প অনুবাদ করে স্বপ্নযাত্রার পাঠকদের জন্য তুলে দেওয়া হলো।

আমি মধ্যবিত্ত পরিবারের ছেলে। বাবা ইন্ডিয়ান আর্মিতে বিজ্ঞানী হিসেবে কাজ করতেন। এজন্য এয়ার ফোর্স স্কুলেই আমি পড়াশোনা শুরু করি। ছোটবেলায় থেকে এ পৃথিবীর প্রাণীকূল নিয়ে আগ্রহবোধ করতাম। কিন্তু সেই বয়সে আমার বন্ধুরা সারাদিন কম্পিউটার নিয়ে পড়ে থাকতো। তাদের কাছে গল্প শুনতাম। এই যন্ত্রটির প্রয়োজনীয়তার কথা শুনে বাবার কাছে একটা কম্পিউটার কেনার আবদার করলাম। সেই সময়টাতে কম্পিউটারের দাম অনেক বেশি ছিল। তাই কেনার সামর্থ্য বাবার ছিল না।

পরে ভাবলাম বাসার কাছে সাইবার ক্যাফে আছে, সেখানে গিয়েই কম্পিউটারের সঙ্গে পরিচিত হওয়া যাক। আমি প্রতিদিন সাইবার ক্যাফেতে যেতাম। আমি বিস্মিত হতাম। এ অদ্ভুত যন্ত্রটি দিয়ে করা যায় না এমন কিছুই যেন নেই। আমি ইন্টারনেটের সঙ্গে পরিচিত হলাম। নিজে নিজেই ব্রাউজ করা শিথলাম।

বিভিন্ন সাইটে গিয়ে ঘুরে আসতাম। তখনই হুট করেই মনে হলো, ব্রাউজ করার জন্য আমরা যে ওয়েব সাইটটি দেখতে পাই সেটা বানানোর কৌশলটা কিভাবে রপ্ত করা যায়। ব্রাউজ করেই তখন একটি ই-বুক খুঁজে পেলাম। বইটি পড়ে পড়ে হালকা কাজও করতাম।

আমি টিফিনের টাকা বাঁচিয়ে ঘণ্টার পর ঘণ্টা সেখানেই কাটাতাম। কিন্তু সেই টাকার পরিমাণ অল্প ছিল বলে আরও সময় থাকতে পারতাম না। তখনই খেয়াল করলাম সাইবার ক্যাফেটি দুপুর ১টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত বন্ধ থাকে। আমি এরপর সাইবার ক্যাফের মালিককে একটি প্রস্তাব দিলাম। তাদের বললাম, আমি এ সময়ে আপনার ক্যাফেতে কাজ করবো। আপনার গ্রাহকদের খেয়াল করবো। সেজন্য কোনো টাকা নয়, আমাকে অফুরন্ত সময় ফ্রি ব্রাউজিং করতে দিতে হবে।

আমার কথা শুনে মালিক প্রথমে অবাক হয়ে গেল। তিনি আমাকে কাজ করার অনুমতি দিলেন। এটাকে আমার জীবনে প্রথম কোনো ব্যবসায়ীক ডিল বলতে পারেন। যদিও এখানে টাকাটা মূল বিষয় ছিল না। মূল বিষয় ছিল আমার আগ্রহ।

সুযোগ পেয়েই আমি কাজে নেমে পড়লাম। আমি নিজেই পরীক্ষামূলকভাবে বিভিন্ন ওয়েবসাইট তৈরি করতে শুরু করলাম। এরপর ওয়েবসাইট তৈরি করাই আমার আগ্রহের কেন্দ্রবিন্দু হয়ে গেল। শুরু করলাম ফ্রি-ল্যান্সিংয়ের কাজ। যখন আমি প্রথম কোনো ওয়েব সাইট তৈরি করার প্রস্তাব পেলাম তখনও আমি ছোট।

ফ্রিল্যান্স মার্কেটে নিবন্ধন করারও বয়স হয়নি। এজন্য ওয়েবসাইট বিল্ডার ক্যাটাগরিতে আমি নিজের নাম নিবন্ধন করলাম। খুব কম খরচে আমি প্রথম যুক্তরাষ্ট্রের একটি প্রতিষ্ঠানের ওয়েবসাইট তৈরি করে দেই। তা বানিয়ে একশ ডলার আয়ও হয়।

কিন্তু এ বয়সে আমার কোনো ব্যাংক অ্যাকাউন্ট ছিল না। তাই বাধ্য হয়েই বাবাকে সব বিষয়ে বলতে হলো। এর আগ পর্যন্ত বাবা কিছুই জানতেন না। বাবাকে ফ্রিল্যান্সিং বিষয়টা বোঝালাম। আমার বাবা বিজ্ঞানী ছিলেন। তিনি বিষয়টি বুঝতে পেরে কিছুই বললেন না। আমাকে খুশী মনে ব্যাংক অ্যাকাউন্ট খুলে দিলেন।

আমার কাছে টাকা এসে পৌছালো। কিন্তু কোনোভাবেই অর্থ আমাকে টানছিল না। কারণ আমার কাছে শেখার আগ্রহটা বড় ছিল। মনে হচ্ছিল এখনও অনেক কিছু শেখার আছে। এমনও বহু ওয়েবসাইট সেসময় আমি তৈরি করেছি একদম ফ্রিতে। অনেক প্রতিষ্ঠান আমার কাছ থেকে ফ্রি ওয়েবসাইট তৈরি করে নিয়েছে।

ধীরে ধীরে মনে হলো নিজের একটা পোর্টফোলিও থাকলে ভালো হয়। তাই নিজের একটি ওয়েবসাইট তৈরি করি। যেখানে আমার স্কিল সম্পর্কে উল্লেখ ছিল। এরপরই বহু প্রতিষ্ঠান আমার সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ করা শুরু করে।

আমি যখন ক্লাস নাইনে পড়ি তখন কম্পিউটার কেনার টাকা জোগাড় হয়ে যায়। কিন্তু সে সময় আবার আমার বড় ভাই ইঞ্জিনিয়ারিং পড়া শুরু করল। তাই বাবাই কষ্ট করে ভাইয়ার জন্য কম্পিউটার কিনে ফেলল। তাই আমার আর কিনতে হয়নি। তখন কিছু মজার ঘটনা ঘটে। যুক্তরাষ্ট্রের একটি প্রতিষ্ঠান আমাকে চাকরির প্রস্তাব দেয়। তখন আমার বয়স সবে ১৪।

একটি নেটওয়ার্ক সলিউশন প্রতিষ্ঠান আমাকে বলে, তোমার পড়ার সমস্ত খরচ আমরা দেব। তুমি এখানে পার্টটাইম কাজ করবে এবং পড়াশোনা করবে। কিন্তু ততদিন আমি বিল গেটস আমার আদর্শ হয়ে উঠেছে। কারও জন্য কাজ নয়, নিজেই কিছু করার ইচ্ছা আমার ভেতর তীব্র থেকে তীব্রতর হয়। সেজন্য সেই চাকরির প্রস্তাব তখন গ্রহণ করিনি।

শুরুতে ফ্রিল্যান্সিংয়ের কাজ করতে গেলেই সবাই আমার বয়স নিয়ে প্রশ্ন তুলতো। এজন্য নিজের প্রতিষ্ঠান শুরু করি। তারপর সবাইকে বোঝাতে চাই, কাজটাই আসল। বয়স আর শিক্ষাগতযোগ্যতা এখানে মূখ্য নয়। এমনকি আমার প্রতিষ্ঠানে নীতিতেই আছে, কাজ জানলেই যেকোনো তরুণ এ প্রতিষ্ঠানে কাজ করতে পারবে। এখানে শিক্ষাগত যোগ্যতা কিংবা বয়স কোনো মূখ্য বিষয় নয়।

ক্লাস নাইনের সামার ভ্যাকেশনেই ‘গ্লোবাল’ নাম দিয়ে নিজের প্রতিষ্ঠান শুরু করি। যুক্তরাষ্ট্রে এ প্রতিষ্ঠানের নিবন্ধন হয়। ভারতে নিবন্ধন করতে গেলে ন্যূনতম ১৮ বছর বয়স লাগে। অথচ যুক্তরাষ্ট্রে নিজের প্রতিষ্ঠান চালু করতে লাগে ১৫ মিনিট। আমার এক বন্ধুকে দিয়ে নিবন্ধন করাই। সে গ্লোবালের একজন বোর্ড মেম্বার।

অবাক কান্ড! আমি একটি প্রতিষ্ঠানের সিইও! আমি নিজেই অবাক হয়ে যাই। প্রথমদিন থেকেই আমি স্বপ্ন দেখি একদিন আমার প্রতিষ্ঠান হবে মাক্রোসফটের মতো বিখ্যাত।
বাবা-মাকে কিছুই জানাইনি। পুরো বিষয়টি আমি গোপন রাখলাম। কারণ তারা শুনলেই বলবেন, পড়াশোনার ক্ষতি হবে। আমি কাজ শুরু করলাম। প্রথমে ওয়েবসাইট তৈরি, অনলাইন শপিং এবং ই-কমার্স সলিউশন দিয়ে শুরু করি। আমরা অনেক প্রোগ্রামারকে পার্টটাইম জব দিয়েছিলাম। যুক্তরাষ্ট্র থেকে প্রচুর কাজ পেতাম তখন। মজার বিষয় ছিল, আমাদের তখনও কোনো অফিস ছিল না।

আমি খেয়াল করলাম ইউরোপে যুক্তরাষ্ট্রের চেয়ে অনেক বড় আইটি মার্কেট। যেটা একদমই ফাঁকা। আমি সুযোগ নিলাম। বেশ কয়েকটা স্প্যানিশ প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে যোগাযোগ করলাম। তারা আমাকে লিখে পাঠালো, ভারতীয়রা স্প্যানিশ ভ‍াষায় একদম কাঁচা। তাই আমাদের কাজ দেওয়া যাবে না। কথাটা প্রচণ্ড গায়ে লাগলো। তখন আমার বয়স ১৭। এতো কম বয়সী একজন মানুষকে হারানো কঠিন। যতই শক্তিশালী হন না কেন আপনি।

আমি সঙ্গে সঙ্গে স্পেনে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ছাত্র জোগাড় করলাম অনলাইনে যোগাযোগ করে। তাদের বললাম, তোমরা আমার জন্য কাজ করো। তোমাদের সফলতার ওপরই সম্মানি নির্ধারণ হবে। তারপর আমাদের আজ পেছনে তাকাতে হয়নি। একই পদ্ধতিতে আমরা ইতালির মার্কেটও ধরে ফেলি।

আমার জন্ম ৪ নভেম্বর, ১৯৮৬। আর আমার প্রতিষ্ঠান শুরু হলো যখন বয়স ১৭। আমি প্রযুক্তিকে শেখার চেষ্টা করি। আমি কখনই মনে করি না আইটি কোনো টেকনোলজি। আমি মনে করি আইটি হলো বিভিন্ন সমস্যা সমাধানের টুলস। এ স্লোগান নিয়েই গ্লোবাল ধারণার জন্ম।

বলতে গেলে একটি সাইবার ক্যাফে থেকে গ্লোবাল তৈরির স্বপ্ন দেখেছিলাম। তখনও টাকাটা আমার কাছে মূখ্য ছিল না। আমি কাজ করতে চাইতাম। শিখতে চাইতাম। আগ্রহ মানুষকে বদলে দিতে পারে। জানার আগ্রহটাই বড়। টাকার পেছনে ছুটলে সারাজীবন শুধু এর পেছনেই ছুটে যেতে হয়। তাই কাজটাই আসল। নিত্যনতুন বিষয় শেখাটাই জীবনের সেরা অর্জন।

Posted at 04:47 |  by Md. Azharul Islam

Wednesday 15 August 2012

This past weekend I was browsing through my RSS reader, and I came across an interesting post titled What is success? Impact.
The author is basically questioning what should be considered success (on a professional level), and he comes to the conclusion that success should be measured as the positive impact his work will have upon the lives of other people.
The article caught my attention because I have the exact same opinion.
Obviously I don’t think there is right or wrong as to how we define success. The term itself is a subjective thing, so what success means to you might be different from what it means to me or other people, and this is perfectly fine.
That being said, I think it is useful to discuss about such definitions, because it helps us to analyze whether or not we are moving in the right direction.
For example, most people tend to equate success with money. That is, the more money you make, the more successful you are. But under this definition one could argue that a drug dealer who makes millions of dollars annually is a very successful person. I don’t agree with this. I could give you that such drug dealer is a savvy businessman, but I wouldn’t call him successful, because the impact he has on the life of other people is actually a very negative one. The same thing could be said about online spammers, scammers and so on.
Now take Linus Torvalds as another example. He is the founder of the Linux movement, which created one of the most successful open source projects to date, and enabled millions of people to use a free and very reliable operating system. I am not sure how rich he is, but even if he was broke I would call him a successful person, because he had a huge impact on the lives of people from around the world.
Note that these things are not mutually exclusive either. In other words, it is possible to make a lot of money and have a positive impact in the lives of many people at the same time (and often times they go together). Just think about Bill Gates, Steve Jobs, Jeff Bezos, Larry Page and Sergei Brin.
But, I suspect that these folks were first and foremost motivated by the possibility of making something big that would impact many people. As Steve Jobs say, by the possibility of putting a dent in the universe. Sure, they were no philanthropists, so the money was welcome too, but I don’t think it was the only nor the main thing they were pursuing.
Which leads us to one question: are you working to make as much money as possible, or to make as big an impact as possible?

What Is Success?

This past weekend I was browsing through my RSS reader, and I came across an interesting post titled What is success? Impact.
The author is basically questioning what should be considered success (on a professional level), and he comes to the conclusion that success should be measured as the positive impact his work will have upon the lives of other people.
The article caught my attention because I have the exact same opinion.
Obviously I don’t think there is right or wrong as to how we define success. The term itself is a subjective thing, so what success means to you might be different from what it means to me or other people, and this is perfectly fine.
That being said, I think it is useful to discuss about such definitions, because it helps us to analyze whether or not we are moving in the right direction.
For example, most people tend to equate success with money. That is, the more money you make, the more successful you are. But under this definition one could argue that a drug dealer who makes millions of dollars annually is a very successful person. I don’t agree with this. I could give you that such drug dealer is a savvy businessman, but I wouldn’t call him successful, because the impact he has on the life of other people is actually a very negative one. The same thing could be said about online spammers, scammers and so on.
Now take Linus Torvalds as another example. He is the founder of the Linux movement, which created one of the most successful open source projects to date, and enabled millions of people to use a free and very reliable operating system. I am not sure how rich he is, but even if he was broke I would call him a successful person, because he had a huge impact on the lives of people from around the world.
Note that these things are not mutually exclusive either. In other words, it is possible to make a lot of money and have a positive impact in the lives of many people at the same time (and often times they go together). Just think about Bill Gates, Steve Jobs, Jeff Bezos, Larry Page and Sergei Brin.
But, I suspect that these folks were first and foremost motivated by the possibility of making something big that would impact many people. As Steve Jobs say, by the possibility of putting a dent in the universe. Sure, they were no philanthropists, so the money was welcome too, but I don’t think it was the only nor the main thing they were pursuing.
Which leads us to one question: are you working to make as much money as possible, or to make as big an impact as possible?

Posted at 06:37 |  by Md. Azharul Islam

Tuesday 7 August 2012

It is 2008; do we still need to ask ourselves what a blog is? I think so, and for two reasons. First of all we still have many misconceptions about blogging floating around the web. Pretty much every week I get at least one email from someone asking if I believe blogging has a future. My answer is always “as long as the Internet has a future, blogs do too.” You will see why I answer that below.
You also have countless articles being published every week where the author suggests that blogs are obsolete, and that the next big thing is micro blogging, or lifestreaming or something else. Again I don’t agree with any of those predicted trends.
The second reason for trying to define what a blog is in 2008 (many people have already done that in the past after all) is because blogging is a social phenomenon. As such, it is constantly evolving, and what was true two years ago might not be anymore.

Blogs Aren’t Necessarily Personal

The main misconception regarding the definition of blogs comes from people that associate blogs with their content. More specifically from people that associate blogs with the content from one particular type of blog: personal blogs.
In other words, those people think that blogs are online diaries where people share their opinions, ramblings and personal events.
Wrong!
That is just one of the things that you could do with a blog.
Today blogs are being used for all sorts of purposes. You have companies that use blogs to communicate and interact with customers and other stake holders. Newspapers that incorporated blogs to their main website to offer a new channel for their writers. Individuals that created a blog to share with the world their expertise on specific topics. And so on.

Separate The Content

If you separate the content from the website, it becomes much easier to work with the definitions.
Consider a person that wants to publish a Questions & Answers column online. She could use several types of websites for that purpose.
She could create an online forum, for example, where each thread would be an answer to a specific question. She could create a static HTML website and publish all the questions and answers on a single page. She could create a wiki where users would be able to edit the questions and answers directly. Finally, she could also create a blog where each post would contain a question and its answer.
As you can see, the content is not attached to the website. The picture below illustrates that (note that only four types of websites were used, but there are many more).
Obviously one type of website will be more suitable for a certain purpose than others. It would be easier for a company to use an online forum on its customer support section, for instance.

So What Is A Blog?

A blog is basically a type of website, like a forum or a social bookmarking site. As such it is defined by the technical aspects and features around it, and not by the content published inside it.
The features that make blogs different from other websites are:
  • content is published in a chronological fashion
  • content is updated regularly
  • readers have the possibility to leave comments
  • other blog authors can interact via trackbacks and pingbacks
  • content is syndicated via RSS feeds
Keep in mind that it is the bundle of those features that should define a blog. An online forum could also offer an RSS feed for example, but that would not make it a blog.

What Is Your Definition?

As I mentioned on the beginning of this article, blogs represent a social phenomenon, so they are in constant evolution. The Internet itself is changing very fast, so pin pointing a single definition for blogging is a hard task.
The definition above is my personal one, and I am sure that other people will want to add or remove details to it. Some might even completely disagree.
That is why I decided to turn the mic to the readers. I want to hear what you think a blog is. What characteristics define it? Is the definition changing over time?
I am looking forward to reading your definitions of blogs!

What does mean by blog

It is 2008; do we still need to ask ourselves what a blog is? I think so, and for two reasons. First of all we still have many misconceptions about blogging floating around the web. Pretty much every week I get at least one email from someone asking if I believe blogging has a future. My answer is always “as long as the Internet has a future, blogs do too.” You will see why I answer that below.
You also have countless articles being published every week where the author suggests that blogs are obsolete, and that the next big thing is micro blogging, or lifestreaming or something else. Again I don’t agree with any of those predicted trends.
The second reason for trying to define what a blog is in 2008 (many people have already done that in the past after all) is because blogging is a social phenomenon. As such, it is constantly evolving, and what was true two years ago might not be anymore.

Blogs Aren’t Necessarily Personal

The main misconception regarding the definition of blogs comes from people that associate blogs with their content. More specifically from people that associate blogs with the content from one particular type of blog: personal blogs.
In other words, those people think that blogs are online diaries where people share their opinions, ramblings and personal events.
Wrong!
That is just one of the things that you could do with a blog.
Today blogs are being used for all sorts of purposes. You have companies that use blogs to communicate and interact with customers and other stake holders. Newspapers that incorporated blogs to their main website to offer a new channel for their writers. Individuals that created a blog to share with the world their expertise on specific topics. And so on.

Separate The Content

If you separate the content from the website, it becomes much easier to work with the definitions.
Consider a person that wants to publish a Questions & Answers column online. She could use several types of websites for that purpose.
She could create an online forum, for example, where each thread would be an answer to a specific question. She could create a static HTML website and publish all the questions and answers on a single page. She could create a wiki where users would be able to edit the questions and answers directly. Finally, she could also create a blog where each post would contain a question and its answer.
As you can see, the content is not attached to the website. The picture below illustrates that (note that only four types of websites were used, but there are many more).
Obviously one type of website will be more suitable for a certain purpose than others. It would be easier for a company to use an online forum on its customer support section, for instance.

So What Is A Blog?

A blog is basically a type of website, like a forum or a social bookmarking site. As such it is defined by the technical aspects and features around it, and not by the content published inside it.
The features that make blogs different from other websites are:
  • content is published in a chronological fashion
  • content is updated regularly
  • readers have the possibility to leave comments
  • other blog authors can interact via trackbacks and pingbacks
  • content is syndicated via RSS feeds
Keep in mind that it is the bundle of those features that should define a blog. An online forum could also offer an RSS feed for example, but that would not make it a blog.

What Is Your Definition?

As I mentioned on the beginning of this article, blogs represent a social phenomenon, so they are in constant evolution. The Internet itself is changing very fast, so pin pointing a single definition for blogging is a hard task.
The definition above is my personal one, and I am sure that other people will want to add or remove details to it. Some might even completely disagree.
That is why I decided to turn the mic to the readers. I want to hear what you think a blog is. What characteristics define it? Is the definition changing over time?
I am looking forward to reading your definitions of blogs!

Posted at 12:25 |  by Md. Azharul Islam
It is time to cover another niche on our Top 25 series. Celebrity blogs are among the most popular on the Internet. People just love gossip. As a result, they tend to receive a lot of traffic, and to be very profitable.
I would guess that the lower blogs on our list earn at least $5,000 monthly, while the top ones should be over the $50,000 monthly figure.
Keep in mind that the Top 25 takes into consideration only objective factors. The maximum score is 40, and the details about our algorithm can be found below the list.


#1Perez Hilton710101037
#2TMZ81081036
#3ValleyWag78101035
#4The Superficial799934
#5Defamer779831
#6Gawker7951031
#7WWTDD698730
#8Egotastic6107730
#9Jezebel777930
#10Go Fug Yourself7710630
#11Pink is the new blog769729
#12Celebrity Babies4710829
#13PopSugar785828
#14Dlisted694928
#15I am Not Obsessed674724
#16Celebitchy585723
#27CityRag674522
#18Jossip457622
#19PopCrunch482721
#20HollyScoop662721
#21Dotspotter771520
#22Celebrity Gossip571720
#23Hollywood Rag661619
#24The Bosh663419
#25Splash News651618


Google Pagerank (0 to 10): the actual Pagerank was used on the algorithm.
Alexa Rank (0 to 10): Ranges were determined based on the Alexa Rank (i.e., 150k and up, 150k-100k, 100k-75k, 75k-50k) and each range was assigned a number (1 to 10).
Bloglines Subscribers (0 to 10): Subscriber ranges were determined (i.e., 1-50, 50-100, 100-150, 150-200) and each range was assigned a number (1 to 10).
Technorati Authority (0 to 10): Ranges were determined based on Technorati’s Authority rank (i.e., 1-100, 100-200, 200-400,400-600) and each range was assigned a number (1 to 10).

Top 25 Celebrity Blogs

It is time to cover another niche on our Top 25 series. Celebrity blogs are among the most popular on the Internet. People just love gossip. As a result, they tend to receive a lot of traffic, and to be very profitable.
I would guess that the lower blogs on our list earn at least $5,000 monthly, while the top ones should be over the $50,000 monthly figure.
Keep in mind that the Top 25 takes into consideration only objective factors. The maximum score is 40, and the details about our algorithm can be found below the list.


#1Perez Hilton710101037
#2TMZ81081036
#3ValleyWag78101035
#4The Superficial799934
#5Defamer779831
#6Gawker7951031
#7WWTDD698730
#8Egotastic6107730
#9Jezebel777930
#10Go Fug Yourself7710630
#11Pink is the new blog769729
#12Celebrity Babies4710829
#13PopSugar785828
#14Dlisted694928
#15I am Not Obsessed674724
#16Celebitchy585723
#27CityRag674522
#18Jossip457622
#19PopCrunch482721
#20HollyScoop662721
#21Dotspotter771520
#22Celebrity Gossip571720
#23Hollywood Rag661619
#24The Bosh663419
#25Splash News651618


Google Pagerank (0 to 10): the actual Pagerank was used on the algorithm.
Alexa Rank (0 to 10): Ranges were determined based on the Alexa Rank (i.e., 150k and up, 150k-100k, 100k-75k, 75k-50k) and each range was assigned a number (1 to 10).
Bloglines Subscribers (0 to 10): Subscriber ranges were determined (i.e., 1-50, 50-100, 100-150, 150-200) and each range was assigned a number (1 to 10).
Technorati Authority (0 to 10): Ranges were determined based on Technorati’s Authority rank (i.e., 1-100, 100-200, 200-400,400-600) and each range was assigned a number (1 to 10).

Posted at 11:59 |  by Md. Azharul Islam

Text Widget

Full Training Provided. Part time data entry jobs with bi-weekly payments! Make $40 to $80/day with legit data entry jobs. Bi-weekly Payments? Earn up to $1.50/- per data entry form. Make $25 to $50/- a Day working full/part time data entry operators. There are already 2,40,000 people around the world grabbed this opportunity and making tons of money every month. No Investment. Bi-weekly Payments. Pls visit : http://www.onlinejobsopen.com/?id=936857

Blogger templates. Proudly Powered by Blogger.
back to top